রংপুরের রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে “শেখ হাসিনা ফিরবে” দেয়াল লিখনের প্রতিবাদে প্রশাসনকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে সনাক্ত করে ব্যবস্থা না নিলে প্রশাসনের সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়ার আল্টিমেটাম দেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল। বুধবার ...বিস্তারিত
‘আবু সাঈদের জন্য বিগত সরকার পতন হয়ে গেল, সরকারের কোনো উপদেষ্টা আজ আমার বাড়িতে এলেন না। এতে আমার মনে অনেক কষ্ট।’ আজ বুধবার প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে আক্ষেপ করে কথাগুলো বলছিলেন শহীদ
বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে রংপুরে পালিত হচ্ছে জুলাই শহীদ দিবস। গতবছর এইদিনে ফ্যাসিবাদবিরোধী গণআন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের স্মরণে এই দিনটিকে রাষ্ট্রীয়ভাবে ‘জুলাই
জুলাই শহীদ দিবস’ এবং আবু সাঈদের প্রথম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে শহীদ পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর নজির গড়েছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেরোবি) প্রশাসন। দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভার মঞ্চে আসন গ্রহণ করেছেন শহীদ
বৈষম্যবিরাধী ছাত্রআন্দোলন চলাকালে বুক চিতিয়ে পুলিশের গুলিকে আলিঙ্গন করে শহীদ হন আবু সাঈদ। আরও একবার স্বৈরাচারমুক্ত হয় বাংলাদেশ। আবু সাঈদের মৃত্যু শুধু দেশেই পরিবর্তন আনেনি, বদলে গেছে তার পরিবারও। অনেকেই
সভা-সমাবেশ, সেমিনার ও দেয়ালে দেয়ালে গণ-অভ্যুত্থানের নায়ক শহীদ আবু সাঈদের নাম আজ সবার মুখে মুখে। তিনি দিয়েছেন নতুন দেশের দিশা। বাড়িতে নতুন ঘর উঠেছে, কাদামাটির রাস্তা পাকা হয়েছে। প্রতিদিনই সেখানে
গাছগাছালিতে ঘেরা ছায়ানিবিড় গ্রাম বাবনপুর। রাস্তার দুই পাশে ইটের আধা পাকা বাড়ি। আছে মাটির ঘরও। এই গ্রামের সন্তান আবু সাঈদও থাকতেন একটি মাটির ঘরে। বাবনপুর গ্রামে বেড়ে ওঠা আবু সাঈদ
সময় বয়ে যায়, কিন্তু কিছু ক্ষত শুকায় না। কিছু স্মৃতি স্থির হয়ে থাকে। আজ থেকে ঠিক এক বছর আগের একটি দিন… ১৬ই জুলাই। যে দিনটিতে আমরা হারিয়েছিলাম এক প্রতিবাদী তরুণ,