ইরান-ইসরায়েল সংঘাত সপ্তম দিনে গড়িয়েছে। একে অপরকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে, বাড়ছে ক্ষয়ক্ষতি। তবে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ...বিস্তারিত
নতুন করে ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে ইরান। বুধবার (১৮ জুন) রাতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা কিছুক্ষণ আগে ইরান থেকে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করেছে এবং ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা “হুমকি প্রতিহত করার” জন্য
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বক্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে নিউইয়র্কে জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানের কূটনৈতিক মিশন। ইরানি আলোচকরা হোয়াইট হাউজে যেতে চান– ট্রাম্পের এ বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছে তারা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে
ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের আক্রমণে যুক্তরাষ্ট্রের যোগদানের দরজা খোলা রাখার কথা অব্যাহত রেখেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। বুধবার হোয়াইট হাউসে পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি এটা করতে পারি। আমি এটা
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র হস্তক্ষেপ করতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে, ইরানে হামলার ব্যাপারে ভাবছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইরানে কোনো সামরিক হস্তক্ষেপ করে তাহলে এর
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আমরা ইসরায়েলকে সরাসরি সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করছি। এমনকি কোনো ধরনের চিন্তা করার বিষয়েও। সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার রাশিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইসরাইলের সঙ্গে ইরানের চলমান সংঘাতে যদি যুক্তরাষ্ট্র জড়িয়ে পড়ে, সেক্ষেত্রে ইরান মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটিগুলোতে হামলা শুরু করবে। দেশটির সামরিক বাহিনীর অন্তত দু’জন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসকে
টানা ছয় দিন ধরে চলছে ইসরায়েল-ইরানের যুদ্ধ। চলমান পরিস্থিতিতে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আল খামেনি অঙ্গীকার করেছেন, তিনি ইসরায়েলি শাসকদের কোনো ছাড় দেবেন না। আজ বুধবার এই তথ্য জানিয়েছে