শিরোনাম
নাশকতা ঠেকাতে ১৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে মোড়ানো ধানমন্ডি ৩২ সৌদি আরবে না খেয়ে মৃত্যু গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের ছেলে সাফিরুলের খালেদা জিয়ার ৮১তম জন্মদিন আজ শোকাবহ ১৫ আগস্ট আজ ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আ. লীগ কর্মী সন্দেহে তিনজনকে গণধোলাই ‘আমার ভোট আমি দেব, এই স্লোগান বাস্তবায়ন হতে দেব না’ বিএনপি নেতার ভিডিও ভাইরালে বিব্রত তৃণমূল লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে র‌্যাব ১৩ এর অভিযানে ২১১ বোতল ফেন্সিডিল, ১২২ বোতল এসকাফ সিরাপ উদ্ধার; গ্রেফতার ২ দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যু: চিকিৎসায় অবহেলার গুরুতর অভিযোগ জামায়াতের শিবিরের প্যানেলে নারীসহ সব ধর্মের শিক্ষার্থী থাকবে: শিবির সভাপতি রংপুরের মিঠাপুকুরে বাসের ধাক্কায় খুলে গেল ট্রাকের ৪ চাকা, চালকের সহকারী নিহত
শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:১৭ পূর্বাহ্ন

গুমের সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে : তারেক রহমান

ডেস্ক নিউজ : / ৩১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মন্তব্য করে বলেছেন মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে গুমের সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে।

সোমবার (২৬ মে) গুম হওয়া ব্যক্তিদের স্মরণে আন্তর্জাতিক সপ্তাহ উপলক্ষে এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন। তারেক রহমান বলেন, প্রতি বছরের মতো এবছরও মে মাসের শেষ সপ্তাহে গুম সপ্তাহ পালিত হচ্ছে। গুম হয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের স্মরণে এ আন্তর্জাতিক সপ্তাহ। ২০০৯ থেকে ২০২৪ এর মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে প্রায় ৬৬৬ জন ব্যক্তি গুম হয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, আমাদের হিসেবে উল্লিখিত গুমের সংখ্যা আরও কয়েকগুণ বেশি হবে। এদের মধ্যে অধিকাংশ এখনও নিখোঁজ, অনেকেরই মৃতদেহ পাওয়া গেছে আবার অনেকদিন পর কাউকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এটি বিগত আওয়ামী শাসনামলের একটি বর্বর দুঃশাসনের নমুনা। উল্লিখিত সংখ্যা গুম হয়ে যাওয়া পরিবার কর্তৃক প্রদত্ত রিপোর্ট এর ভিত্তিতে, আর অনেক আতঙ্কিত পরিবারই রিপোর্ট করার সাহস পায়নি।

বিবৃতিতে তারেক রহমান বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নেওয়া ব্যক্তিদের ১০/১৫ বছরেও কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশের গুমের ঘটনাগুলোর সবচেয়ে বেশি শিকার হয়েছেন বিরোধী দলীয় রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাকর্মী ও সমর্থকবৃন্দ।

এছাড়াও গুমের শিকার হয়েছেন দেশের ব্যবসায়ী, বুদ্ধিজীবী এবং সাধারণ মানুষও। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের রোম আইন অনুযায়ী- কোনো ব্যক্তিকে গুম করা একটি মানবাধিকারবিরোধী অপরাধ। মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে গুমের সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, গুম হয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের স্মরণে আন্তর্জাতিক সপ্তাহে আমি এই গুম হওয়া মানুষদের অসহায় পরিবারের সাথে সংহতি প্রকাশ করছি। আর কোনো ব্যক্তি যাতে গুমের শিকার না হয় সেজন্য রাষ্ট্রকে জোরালো ভূমিকা রাখার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি। আর যেন রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় গুমের মতো অমানবিক ঘটনা না ঘটে সেজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে সোচ্চার থাকতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ