শিরোনাম
স্থানীয় সংবাদ সংগ্রহে বিশেষ অবদানের জন্য বে-সরকারি সংস্থা ইএসডিও পক্ষ থেকে সম্মাননা পেলেন সাংবাদিক মোবারক  বিএনপি ও আওয়ামী লীগ একটি গাছের দুটি ফল: ফয়জুল করীম হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট কুড়িগ্রামে রাস্তা পারাপারের সময় ট্রাক চাপায় পথচারীর মৃত্যু! প্রধানমন্ত্রীর ১০ বছর মেয়াদকাল নিয়ে বিএনপিসহ তিন দলের ভিন্নমত ভারতকে ধর্ষণ ও সন্ত্রাস কবলিত দেশ আখ্যা দিয়ে ভ্রমণ সতর্কতা জারি করল আমেরিকা আরও একটি ফ্রাঞ্চাইজি লিগে দল পেয়েছেন সাকিব ইরানের হাতে বিপুল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র, ২০টির মতো মার্কিন ঘাঁটি নিশানায় ঠাকুরগাঁওয়ে বজ্রপাতে দিনমজুরের মৃত্যু, আহত ২ অবশেষে জামিন পেলেন বেরোবি শিক্ষক মাহমুদুল হক
সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ১২:২৩ পূর্বাহ্ন

গুমের সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে : তারেক রহমান

ডেস্ক নিউজ : / ১৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মন্তব্য করে বলেছেন মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে গুমের সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে।

সোমবার (২৬ মে) গুম হওয়া ব্যক্তিদের স্মরণে আন্তর্জাতিক সপ্তাহ উপলক্ষে এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন। তারেক রহমান বলেন, প্রতি বছরের মতো এবছরও মে মাসের শেষ সপ্তাহে গুম সপ্তাহ পালিত হচ্ছে। গুম হয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের স্মরণে এ আন্তর্জাতিক সপ্তাহ। ২০০৯ থেকে ২০২৪ এর মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে প্রায় ৬৬৬ জন ব্যক্তি গুম হয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, আমাদের হিসেবে উল্লিখিত গুমের সংখ্যা আরও কয়েকগুণ বেশি হবে। এদের মধ্যে অধিকাংশ এখনও নিখোঁজ, অনেকেরই মৃতদেহ পাওয়া গেছে আবার অনেকদিন পর কাউকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এটি বিগত আওয়ামী শাসনামলের একটি বর্বর দুঃশাসনের নমুনা। উল্লিখিত সংখ্যা গুম হয়ে যাওয়া পরিবার কর্তৃক প্রদত্ত রিপোর্ট এর ভিত্তিতে, আর অনেক আতঙ্কিত পরিবারই রিপোর্ট করার সাহস পায়নি।

বিবৃতিতে তারেক রহমান বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নেওয়া ব্যক্তিদের ১০/১৫ বছরেও কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশের গুমের ঘটনাগুলোর সবচেয়ে বেশি শিকার হয়েছেন বিরোধী দলীয় রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাকর্মী ও সমর্থকবৃন্দ।

এছাড়াও গুমের শিকার হয়েছেন দেশের ব্যবসায়ী, বুদ্ধিজীবী এবং সাধারণ মানুষও। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের রোম আইন অনুযায়ী- কোনো ব্যক্তিকে গুম করা একটি মানবাধিকারবিরোধী অপরাধ। মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে গুমের সংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, গুম হয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের স্মরণে আন্তর্জাতিক সপ্তাহে আমি এই গুম হওয়া মানুষদের অসহায় পরিবারের সাথে সংহতি প্রকাশ করছি। আর কোনো ব্যক্তি যাতে গুমের শিকার না হয় সেজন্য রাষ্ট্রকে জোরালো ভূমিকা রাখার জন্য আমি আহ্বান জানাচ্ছি। আর যেন রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় গুমের মতো অমানবিক ঘটনা না ঘটে সেজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে সোচ্চার থাকতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ