শিরোনাম
মামলা দিয়ে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে বৈষম্যবিরোধী নেতার বিরুদ্ধে কারাগারে থাকা খালাতো ভাইকে গাঁজা দিতে গিয়ে আটক এক যুবক আজকে একটি পক্ষ আবু সাঈদের রক্তের সাথে গাদ্দারি করছে : সাদেক কায়েম কাউনিয়ায় পলাশ মেম্বারের কাছ থেকে টাকা ছাড়া মিলে না ভিজিএফ-ভিজিডি কার্ডসহ সরকারি সেবা পঞ্চগড়ে রাস্তার অনিয়ম অস্বীকার; এলজিইডি কর্মকর্তাকে গণপিটুনি রাণীশংকৈলে সেনাবাহিনীর অভিযানে ২ চাঁদাবাজ গ্রেফতার  ফেসবুক লাইভে এসে ঘোষণা দিয়ে রাজনীতি ছাড়লেন বৈষম্যবিরোধী নেত্রী লিজা তারা অনেক বেশি ভোগ বিলাসে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন: সাদিক কায়েম যাদের অ্যানড্রয়েড ফোন কেনার সামর্থ্য ছিল না তাদের হাতে এখন আইফোন : উসমান হাদী কালীগঞ্জে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে দোকান পুড়ে ছাই, বিপাকে ব্যবসায়ী পরিবার
রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:১৯ পূর্বাহ্ন

লুকিয়ে মেয়েদের ভিডিও করার অভিযোগে হল থেকে বিতাড়িত হাজী দানেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী

ডেস্ক রিপোর্ট / ৮৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

লুকিয়ে রুমমেটদের ছবি নেয়া, ভিডিও করাসহ নানা অভিযোগ উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) শেখ সায়েরা খাতুন ছাত্রী হলের এক নারী শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে। এরপর তাকে কান ধরে উঠবস করিয়ে হল থেকে বের করে দেয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। অভিযুক্ত শিক্ষার্থী সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ওই শিক্ষার্থীর অত্যাচারে কোনো রুমমেট থাকতে পারতো না। চুরি থেকে শুরু করে আরো নানারকম মানসিক অত্যাচার করতেন রুমমেটদের উপর। এর আগের হল সুপারদের কাছেও তার নামে বিচার দেয়া হয়েছিলো। উনারা কোনো পদক্ষেপ নেন নাই বরং আমাদের মানিয়ে নিতে বলেছিলেন। দীর্ঘদিন থেকে তার সব রুমমেটরা তাকে সন্দেহ করতো যে সে লুকিয়ে ফোন টেপা ও ভিডিও কলের বাহানায় ফোনে তাদের ছবি/ভিডিও নেয়।

সন্দেহের জেরে অভিযুক্তের বর্তমান রুমমেটরা তার ফোন চেক করলে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের গ্যালারিতে লুকিয়ে তুলা তাদের ছবি পায়। পরবর্তীতে মেয়েরা হল সুপার সহ প্রক্টরকে জানালে হল প্রশাসন অভিযুক্ত শিক্ষার্থীকে হল থেকে বের করে দেয় এবং তার ফোন জব্দ করে।

এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. শামসুজ্জোহা বলেন, ‘হলের শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা সেখানে যায়। শিক্ষার্থীরা যেসব অভিযোগ করেছে, তার প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাকে হল থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। অধিক তদন্তের জন্য তার ফোন প্রশাসনের কাছে জব্দ রয়েছে।’

শেখ সায়েরা খাতুন হলের হল সুপার বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের চাওয়া ও প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া অভিযুক্ত শিক্ষার্থীকে হল থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব আগেই শেষ হয়েছে, সার্টিফিকেটও সে তুলে নিয়েছে আগেই। সে আমাদের কাছে মিথ্যা বলে হলে অবস্থান করছিল। আমরা তার বাবার সাথে কথা বলেছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সাথে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।’

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ