শিরোনাম
আন্দোলনের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট তাড়িয়েছি, চাঁদাবাজও তাড়াব : ফয়জুল করীম সম্ভাব্য তিন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি রংপুর শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের নিখোঁজ দুই কিশোরীকে উদ্ধারে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম প্রয়োজনে বিএনপি তিন হাজার আসনেও প্রার্থী দিতে পারবে: হেলেন জেরিন খান বিগত ৩ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত সিইসিসহ অন্য কমিশনারদের বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকার ভালো কাজ করছে, আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে পাশে থাকব: ফখরুল বিএনপি নেতার গুদাম থেকে ১৩৫১৫ কেজি চাল উদ্ধার করল সেনাবাহিনী একদিনে সর্বোচ্চ ৩৫২ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, একজনের মৃত্যু ড্র দিয়ে শ্রীলঙ্কা সফর শুরু করেছে বাংলাদেশ ভুল ধরলেই আপনি জামায়াত-শিবির ট্যাগ খাবেন : সারজিস
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ০৯:৫৪ অপরাহ্ন

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বিরোধ, পদত্যাগ করছেন ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধান

ডেস্ক নিউজ / ৩১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

ফিলিস্তিনের গাজায় চলমান সামরিক অভিযান ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে কয়েক সপ্তাহ ধরে মতবিরোধ ও দ্বন্দ্বের জেরে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা-শিন বেতের প্রধান রোনেন বার। সোমবার (২৮ এপ্রিল) পদত্যাগের ঘোষণা দেন তিনি। আগামী ১৫ জুন দায়িত্ব ছাড়বেন বলে জানিয়েছেন রোনেন।

নিরাপত্তা সংস্থার পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে শিন বেত প্রধান বলেন, আমি আমার ৩৫ বছরের চাকরিজীবনের ইতি টানছি। আগামী ১৫ জুন আমি পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই সময়সীমার মধ্যে একজন যোগ্য ও পেশাদার উত্তরসূরিকে বেছে নেওয়া এবং তার হাতে দায়িত্ব অর্পণ করা হবে। অবশ্য, ছয় সপ্তাহ আগেই রোনেন বারকে শিন বেত থেকে বরখাস্ত করার চেষ্টা করেছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।

ইসরায়েলে সন্ত্রাসবিরোধী তদন্ত পরিচালনাকারী শিন বেত বর্তমানে একটি ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক বিরোধের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস যে নজিরবিহীন সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছিল, সেটির প্রধান তদন্তকারী সংস্থার ভূমিকায় ছিল শিন বেত। ওই হামলার পর থেকেই সংস্থাটি নেতানিয়াহুর ডানপন্থি জোট সরকার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানের সদস্য থেকে শুরু করে গাজায় আটক জিম্মিদের পরিবারের মতো সমালোচকদের মুখোমুখি।

এর মধ্যেই গত ১৬ মার্চ নেতানিয়াহু প্রকাশ্যে বলেন, অনেক দিন আগেই তিনি রোনেনের ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন। নেতানিয়াহু আরও বলেছিলেন যে রোনেন যদি তার স্বীয় পদে বহাল থাকেন, তাহলে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান এবং সরকারি কর্মকর্তাদের নিরাপত্তায় তার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন তিনি। এরপর রোনেনকে চাকরিচ্যুত করার চেষ্টাও করেছিলেন নেতানিয়াহু। কিন্তু দেশজুড়ে প্রতিবাদ ও তীব্র সমালোচনার পর সেই চেষ্টা থেকে বিরত হতে হয় তাকে। পরে ইসরায়েলের সুপ্রিমকোর্ট রোনেনকে চাকরিচ্যুত করার চেষ্টার ওপর স্থগিতাদেশ দেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ