শিরোনাম
নিজ জেলায় ফজলুর রহমানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা, ছবিতে জুতা নিক্ষেপ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তান উপপ্রধানমন্ত্রীর বৈঠক, সার্ক পুনরুজ্জীবনের ওপর গুরুত্বারোপ তৌহিদ আফ্রিদিকে বরিশালে বিশেষ অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে সিআইডি-পুলিশ পকেট ভরতে চাইলে বিএনপি করা ছেড়ে দেন: শহীদ উদ্দীন চৌধুরী আমরা চাই একাত্তরের গণহত্যার বিষয়ে পাকিস্তান মাফ চাক: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বিদ্যুতের তারের পর এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি হয়েছে মওলানা ভাসানী সেতু থেকে রংপুর ইন্টার্ন ডক্টরস সোসাইটি নির্বাচনে বিতর্ক: ভোটার তালিকায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৩ সদস্য পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর ইউএনও’র নির্দেশে বে-আইনি ভাবে বালু উত্তোলনের গর্তে  ডুবে এক শিশুর মৃত্যু নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অফিস সহায়ক পদে ছাত্রলীগ নেতার নিয়োগ
সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:১২ পূর্বাহ্ন

নির্বাচন অফিসে এনিসিপি নেতার সাথে রুমিন ফারহানার লোকের হাতাহাতি

ডেস্ক রিপোর্ট / ৮১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

সংসদীয় এলাকার সীমানা নিয়ে দাবি আপত্তির শুনানি শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রোববার (২৪ আগস্ট) দুপুর ১২টায় নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের উপস্থিতিতে এই শুনানি শুরু হয়। এমন সময় বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার অনুসারী এবং এনসিপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে হাতাহাতি, মারামারি ও উচ্চবাক্য বিনিময় শুরু হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২ ও ৩ আসন নিয়ে শুনানি চলাকালে এনসিপি ও রুমিন ফারহানার অনুসারীদের মধ্যে এই হাতাহাতি হয়। এসময় এনসিপির তিন জন আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ করা হয়। তারা হলেন- এনসিপি নেতা প্রকৌশলী আমিনুল হক চৌধুরী, মুস্তফা সুমন ও আতাউল্লাহ।

এনসিপির নেতা প্রকৌশলী আমিনুল হক চৌধুরী বলেন, ‘রুমিন ফারহানার লোকজন আমাদের আক্রমণ করেছেন। আমরা যারা এনসিপি করি তাদের ওপর ব্যাপক আক্রমণ করা হয়েছে। আমাদের অপরাধ হলো- আমরা দাবি নিয়ে ইসিতে এসেছি। এই কারণে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সামনে আমাদের পেটানো হয়েছে।’

সীমানা নিয়ে শুনানি চলাকালে বিএনপি-এনসিপি নেতাকর্মীদের হাতাহাতি

এ বিষয়ে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘প্রথমে তারা আমাদেরকে ধাক্কা দেয়। এটা দেখে আমার অনুসারীরা বসে থাকেনি। তাদের ধাক্কার প্রতিবাদে আমার লোকজন ধাক্কা দিয়েছে।’

এনসিপির নেতাকর্মীদের পেটানো প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘তারা কি এনসিপি-জামায়াত ছিল, নাকি গুন্ডা-মাস্তান ছিল সেটা আমরা দেখিনি।’

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ চেষ্টা করেও দুই গ্রুপের মারামারি থামাতে পারেনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ