শিরোনাম
সিলেটে চুরি হওয়া পাথর উদ্ধারে চলছে যৌথ বাহিনীর অভিযান সেনা প্রধানের কোন ফেসবুক একাউন্ট নেই: আইএসপিআর শাম্মির বাসায় যাওয়ার আগে উপদেষ্টা আসিফের সঙ্গে আমার কথা হয় : অপু আ.লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না: জি এম কাদের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর-জামাই হত্যা: দুই এসআইসহ ৮ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত এনসিপির হয়ে নির্বাচন করব কিনা সিদ্ধান্ত নিইনি : আসিফ মাহমুদ ব্রহ্মপুত্রে পানি বাড়বে তিন দিন, নিম্নাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা আমরা আইয়ামে জাহেলিয়ার যুগে আছি: মোস্তাফিজার রহমান সিলেটে এবার টার্গেট জাফলং, হচ্ছে পাথর লুট রংপুর অঞ্চলে র‌্যাব-১৩ এর পৃথক অভিযানে ২৪ কেজি গাঁজা ও ৯৭ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার, গ্রেফতার ৫
বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:৪৩ পূর্বাহ্ন

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হিসেবে জি এম কাদেরের অস্থায়ী আদেশ প্রত্যাহার

ডেস্ক রিপোর্ট / ৩৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫

জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের দলীয় কার্যক্রমে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। মামলার বাদী জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ মামলাটি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় ঢাকার একটি আদালত জি এম কাদেরের দলীয় কার্যক্রমে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রত্যাহারের এই আদেশ দেন।

আজ বুধবার মামলাটিতে জি এম কাদেরের পক্ষে নিযুক্ত আইনজীবী মনোয়ার হোসাইন আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বাদীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার যুগ্ম জেলা জজ অতিরিক্ত আদালতের বিচারক রোবায়েত ফেরদৌস মামলাটি প্রত্যাহারের আদেশ দেন। গত ২ আগস্ট মামলাটি প্রত্যাহারের আবেদন করেন জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক এম এ রাজ্জাক খান।

এর আগে, গত ৩০ জুলাই জাতীয় পার্টির সদ্য অব্যাহতি পাওয়া মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুসহ দলটির সাবেক শীর্ষ দশ নেতার করা মামলায় সাংগঠনিক কার্যক্রমে চেয়ারম্যান হিসেবে জি এম কাদেরের নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হলে ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম তা মঞ্জুর করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৯ সালের ১৮ জুলাই পার্টির মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থীভাবে জিএম কাদেরকে পার্টির চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন। ওই বছরের ২৮ ডিসেম্বর জিএম কাদের পার্টির সম্মেলন ও কাউন্সিল করে অবৈধভাবে নতুন গঠনতন্ত্র অনুমোদন করেন। সর্বশেষ ২০২৫ সালের ২৮ জুন প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পদ থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ সাতজনকে, পরে আরো তিনজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয় এবং জাতীয় পার্টির নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকেও তাদের নাম মুছে ফেলা হয়। ওই ঘটনায় গত ১০ জুলাই মুজিবুল হক চুন্নু, ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদসহ ১০ জন বাদী হয়ে একটি মামলা করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ