শিরোনাম
নিয়মিতই রাত জাগছেন? জেনে নিন রাত জাগার পাঁচ কুফল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভোলাগঞ্জের সাদা পাথর গেল কোথায়? রাতের আঁধারে শত শত ট্রাকে করে সরানো হচ্ছে ‘সাদা পাথর’ এবার অবৈধ বালু উত্তোলনের খবর প্রকাশের জেরে সাংবাদিকের উপর প্রকাশ্যে হামলা, গুরুতর আহত হার্টের রিংয়ের দাম কমাতে যাচ্ছে আরও ২৮ কোম্পানি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানকে ‘কলিজা খুলে’ ফেলার হুমকি দিলেন বিএনপি নেতা সত্য কথা বলার কারণে সারজিসের বিরুদ্ধে বিএনপি মামলা করেছে: ফয়জুল করীম সরকারি জমি দখল করে বৈষম্যবিরোধী তিন ছাত্রনেতার রেস্তোরাঁ রংপুরের হারাগাছে র‌্যাব-১৩ এর অভিযানে ৮০ বোতল ফেনসিডিল, মোটরসাইকেলসহ একজন গ্রেফতার চাল নিতে আসা দিনমজুরকে ইউএনওর লাঠিপেটা, ভিডিও ভাইরাল
বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন

কয়েকদিন পর হচ্ছে অনুমোদন; দশ বছরের দুঃখ ঘুচবে প্রায় দশগ্রামের বাসিন্দাদের

এস এম রাফি চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি / ২২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

কাজ রেখে চলে গেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। শেষ হয়নি পর্যাপ্ত কাজ, শুধু মাত্র ফেলানো হয়েছিল খোয়া। তাও আবার বন্যার সময় বিভিন্ন জায়গায় গেছে ভেঙে, আবার কোথাও কোথাও ইটের খোয়ার নেই ছিটেফোঁটা।  এমন অবস্থায় দশবছর ধরে চলাচল করছেন কয়েক গ্রামের বাসিন্দা। তবে কয়েকবার প্রকল্প বাতিল হলেও এবার আশার আলো দেখছেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। সংশ্লিষ্ট দপ্তর বলছেন আগামী ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে প্রকল্প অনুমোদন হবে। এতে দীর্ঘ দশ বছরের গ্লানি মুচে যাবে।

কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের জোড়গাছ বাজার হতে খরখরিয়া এলাকায় ৭৯০ মিটার একটি সড়কের বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। এতে বেড়েছে ভোগান্তি। চড়া ভাড়ারাও যেতে চান না ছোট গাড়িগুলো। এতে যাতায়াতেও পড়তে হচ্ছে বিড়ম্বনায়।

জানা গেছে,  ২০১৫ সাল বিভাগীয়  উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে দরপত্র করা হয়েছিল। এতে কাজ পেয়েছিলেন রতন ট্রেডার্স নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।  এতে বরাদ্দ ছিল প্রায় ৭৬ লক্ষ টাকা।

এই রাস্তা দিয়ে ঝাকুয়া পাড়া, সাতঘড়ি পাড়া, খেউনি পাড়া,  তেলি পাড়া, ডাঙ্গারচর চর প্রায় দশ গ্রামের মানুষ প্রতিদিন যাতায়াত করেন।

স্থানীয় নুরনবী মিয়া, আবুল হোসেন, দেলোয়ার হোসেন বলেন, বছরের পর বছর ধরে এ অবস্থায় থাকায় চলাচলে অসুবিধার সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই আসেন কথা বলে দেখে যায় কাজ হয় না। স্কুলগামী শিক্ষার্থী, গর্ভবতি মহিলাদের বেশি অসুবিধায় পড়তে হয়। এছাড়াও অটো – রিক্সা এসব এই সড়কে আসতে চায় না।

তারা আরও বলেন, ঝড়-বৃষ্টি হলে তো হাটাই যায় না। বন্যার সময় তো হাটু – কোমড় পানি হয় তখন তো আরও অসুবিধা হয়। বন্যার পর এই রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় ভেঙে গেছে। দ্রুত রাস্তা ঠিক করার দাবি জানান তারা।

চিলমারী উপজেলা প্রকৌশলী জুলফিকার আলী বলেন, নতুন প্রকল্পের আওতায় আগামী ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে রাস্তার কাজের অনুমোদন হবে। এতে করে ওই এলাকার মানুষের দূর্ভোগ কমে যাবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ