শিরোনাম
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে মোটরসাইকেলে সারাদিন ঘুরিয়ে রাতে শিশুকে পুকুরে ফেলে দিলেন সৎবাবা! সাংবাদিক তুহিন হত্যার ঘটনায় লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের প্রতিবাদ সমাবেশ হিলিতে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির অনুষ্ঠিত  দুর্ধর্ষ ‘ধাক্কামারা’ চক্রের দুই নারী সদস্য গ্রেপ্তার মিঠাপুকুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সমাবেশ এবার লাইভ চলাকালে সাংবাদিকের ফোন নিয়ে দৌড় দিল ছিনতাইকারী আ. লীগ জনগণের দল, ক্ষমা চাইলে জনগণের কাছেই চাইবে: জয় লালমনিরহাটে সাংবাদিককে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা, গ্রেপ্তার ১ গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় প্রক্সি জালিয়াতি: নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে আটক ৩ গাজীপুর স্টাইলে’ ৫ সাংবাদিককে হত্যার পরিকল্পনা নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের
রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:০৬ অপরাহ্ন

নির্বাচনে নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

ডেস্ক রিপোর্ট / ১১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

আগামী ফেব্রুয়ারিতে সাধারণ নির্বাচনের সময় ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করতে পুলিশের জন্য কমপক্ষে ৪০ হাজার বডি-ওয়্যার ক্যামেরা সংগ্রহের পরিকল্পনা করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উচ্চ পর্যায়ের এক সভায় এই পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করা হয়। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকস চৌধুরী এবং ফয়েজ তৈয়ব আহমেদ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

ফয়েজ তৈয়ব আহমেদ বলেন, ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা, যা সাধারণত বডিক্যাম নামে পরিচিত, সংগ্রহের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এই ডিভাইসগুলো হাজার হাজার ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করবে।

তিনি বলেন, ‘আমরা অক্টোবরের মধ্যে বডিক্যামগুলো সংগ্রহ করতে চাই যেন পুলিশ বাহিনী এসব বডিক্যামের এআই সক্ষমতাসহ মূল বৈশিষ্ট্যগুলোর ওপর পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ পেতে পারেন’।

জার্মানি, চীন ও থাইল্যান্ডের তিনটি কোম্পানির সঙ্গে বাংলাদেশ যোগাযোগ করেছে ক্যামেরা সরবরাহের জন্য। পুলিশ অফিসার ও কনস্টেবলরা নির্বাচনের সময় ডিভাইসগুলো তাদের বুকে পরবেন।

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস এ সময় কর্মকর্তাদের বডিক্যামগুলো দ্রুত ক্রয় এবং হাজার হাজার পুলিশ কর্মীর জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন।

আমাদের অবশ্যই সমস্ত ভোটকেন্দ্রে সম্পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, খরচ যাই হোক না কেন। আমাদের লক্ষ্য হলো- ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করা’, তিনি বলেন।

নির্বাচনী অ্যাপ চালুর পরিকল্পনা: বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার টেলিযোগাযোগ ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী আসন্ন ভোটের জন্য একটি নির্বাচনী অ্যাপ চালু করার পরিকল্পনার কথাও জানান। অ্যাপটি ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ওপর বিশদ তথ্য প্রদান করবে। এর মধ্যে প্রার্থীর বিবরণ, ভোটকেন্দ্রের আপডেট ও অভিযোগ জমা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে।

প্রধান উপদেষ্টা কর্মকর্তাদের অ্যাপটি দ্রুত চালু করার এবং দেশের ১০ কোটিরও বেশি ভোটারের জন্য এটি ব্যবহারবান্ধব কিনা তা নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ