শিরোনাম
জাপার চেয়ারম্যান আনিসুল ও মহাসচিব রুহুল আমীন নির্বাচিত স্থলবন্দর গুলোর মতো নদী বন্দর গুলোকে পর্যায়ক্রমে ব্যক্তি মালিকানায় দেওয়া হবে: নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে পলাশবাড়ীতে মানববন্ধন সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে কাউনিয়া প্রেসক্লাবের মানববন্ধন যৌতুকের জন্য এসিড দিয়ে স্ত্রীর মুখমণ্ডল বিকৃত করার অভিযোগ; অভিযুক্ত স্বামী গ্রেপ্তার সাধারণ শিক্ষার্থী আসলে কারা?’, প্রশ্ন রাশেদ খা রংপুরের মাহিগঞ্জ থেকে র‌্যাব-১৩ এর অভিযানে সাড়ে ৫২ কেজি গাঁজাসহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: ফখরুল এবার গাজীপুরে বিছানায় শোয়াকে কেন্দ্র করে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু খুন দিনাজপুরের বীরগঞ্জে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে স্বামী -স্ত্রীর মৃত্যু
শনিবার, ০৯ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:৩৩ অপরাহ্ন

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা: সিসিটিভির ফুটেজ দেখে শনাক্ত, স্বামী-স্ত্রীসহ গ্রেপ্তার ৪

ডেস্ক রিপোর্ট / ১২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ৯ আগস্ট, ২০২৫

গাজীপুর মহানগরের চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (৮ আগস্ট) রাতে গাজীপুর ও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান, তার স্ত্রী গোলাপি, মো. স্বাধীন ও আল-আমিন। পুলিশ জানিয়েছে, তারা সকলে ছিনতাইকারী চক্রের সক্রিয় সদস্য এবং সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তাদের শনাক্ত করা হয়েছে।

এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে গাজীপুর শহরের চৌরাস্তা এলাকায় একদল দুর্বৃত্ত সাংবাদিক তুহিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে। তিনি দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ-এর গাজীপুর প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে পাঁচ-ছয়জন দুর্বৃত্ত তুহিনকে ধাওয়া করে। তিনি দৌড়ে ঈদগাহ মার্কেটের একটি চায়ের দোকানে আশ্রয় নেন। দুর্বৃত্তরা সেখানেই ঢুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায়।

পুলিশ জানায়, হত্যাকাণ্ডের কিছু সময় পরই স্থানীয় এক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়, যা বিশ্লেষণ করে জড়িতদের শনাক্ত করা হয়। এরপর পুলিশের তিনটি দল বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করে।

শুক্রবার রাত আনুমানিক ১০টার দিকে গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানীপুর থেকে মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান ও তার স্ত্রী গোলাপিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের অপর একটি দল গাজীপুর শহরের পাশ থেকে স্বাধীনকে গ্রেপ্তার করে। আর রাত সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর তুরাগ থানা এলাকা থেকে আল–আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এ ঘটনায় নিহত তুহিনের বড় ভাই সেলিম বাদী হয়ে শুক্রবার সকালে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন, যেখানে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে।

গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (অপরাধ) তাহেরুল হক চৌহান জানান, “এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত অন্যদেরও গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।”


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ