শিরোনাম
মামলা দিয়ে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে বৈষম্যবিরোধী নেতার বিরুদ্ধে কারাগারে থাকা খালাতো ভাইকে গাঁজা দিতে গিয়ে আটক এক যুবক আজকে একটি পক্ষ আবু সাঈদের রক্তের সাথে গাদ্দারি করছে : সাদেক কায়েম কাউনিয়ায় পলাশ মেম্বারের কাছ থেকে টাকা ছাড়া মিলে না ভিজিএফ-ভিজিডি কার্ডসহ সরকারি সেবা পঞ্চগড়ে রাস্তার অনিয়ম অস্বীকার; এলজিইডি কর্মকর্তাকে গণপিটুনি রাণীশংকৈলে সেনাবাহিনীর অভিযানে ২ চাঁদাবাজ গ্রেফতার  ফেসবুক লাইভে এসে ঘোষণা দিয়ে রাজনীতি ছাড়লেন বৈষম্যবিরোধী নেত্রী লিজা তারা অনেক বেশি ভোগ বিলাসে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন: সাদিক কায়েম যাদের অ্যানড্রয়েড ফোন কেনার সামর্থ্য ছিল না তাদের হাতে এখন আইফোন : উসমান হাদী কালীগঞ্জে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে দোকান পুড়ে ছাই, বিপাকে ব্যবসায়ী পরিবার
রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:১০ পূর্বাহ্ন

তিস্তা সেতুর উদ্বোধন আগামী ২৫ আগস্ট

স্থানীয় রিপোর্ট / ৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫

যানবাহন ও সাধারণ মানুষের চলাচলের জন্য আগামী ২৫ আগস্ট খুলে দেওয়া হবে তিস্তা সেতু। গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম জেলার মধ্যে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ স্থাপনের জন্য তিস্তা নদীর ওপর এই সেতু নির্মিত হয়েছে।

গাইবান্ধা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী উজ্জ্বল চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রায় ১ হাজার ৪৯০ মিটার দৈর্ঘ্যের এই সেতুটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) নির্মিত অন্যতম বৃহৎ সেতু।

এটি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর খেয়াঘাট ও কুড়িগ্রামের চিলমারী খেয়াঘাটের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে।

সূত্র জানায়, সেতুটি চালু হলে কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলার মধ্যে যোগাযোগে ১০০ কিলোমিটারের বেশি পথ কমে যাবে। সৌদি ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তায় চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পিসি গার্ডার এ সেতুটি নির্মাণ করেছে।

সেতুটি নির্মাণে মোট ব্যয় হয়েছে ৭৩০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

এর মধ্যে মূল সেতু নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ২৭৯ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। সংযোগ সড়ক নির্মাণে ১০ কোটি ২৫ লাখ, নদীশাসনে ৮ কোটি ৫৫ লাখ এবং জমি অধিগ্রহণে ব্যয় হয়েছে ৬ কোটি টাকা।

সেতুটির নিচে রয়েছে ৩০টি পিলার, যার মধ্যে ২৮টি নদীর মধ্যে ও ২টি দু’পারে স্থাপন করা হয়েছে। সেতুর উভয় পাশে ৩ দশমিক ১৫ কিলোমিটার জুড়ে নদীশাসনের কাজ করা হয়েছে।

সেতুর দুই প্রান্তে মোট ৫৭ দশমিক ৩ কিলোমিটার নতুন রাস্তা নির্মাণ করা হবে। এর মধ্যে চিলমারীর মাটিকাটা জংশন থেকে সেতু পর্যন্ত ৭ দশমিক ৩ কিলোমিটার এবং সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাট থেকে হরিপুর সেতু পর্যন্ত ৫০ কিলোমিটার রাস্তা অন্তর্ভুক্ত।

সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, সেতুটি চালু হলে কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধাসহ রংপুর অঞ্চলে কৃষিপণ্য পরিবহনে নতুন গতি আসবে। এতে কৃষকরা দ্রুত বাজারে পণ্য পৌঁছে দিতে পারবেন। সময়মতো পণ্য বিক্রি করে আয় বাড়াতে পারবেন কৃষকরা।

ফলে এলাকাজুড়ে সামাজিক ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির সম্ভাবনা তৈরি হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ