শিরোনাম
দেবীগঞ্জে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন আওয়ামী লীগ আমলের সব ওসিকে বরখাস্তের দাবি ঠাকুরগাঁওয়ে নববিবাহিত পুত্রবধূকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে নির্দেশনা আসলে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী দিনাজপুর বোর্ডে ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষায় বহিষ্কার ৫, অনুপস্থিত ১৭৯৫ জন গণ-অভ্যুত্থানের মতো সংসদেও আমাদের বিজয় অর্জিত হবে: নাহিদ ইসলাম ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৫৮ পাটগ্রামে বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষ: পুলিশ ও নেতাকর্মী আহত, বিজিবি মোতায়েন বেরোবি পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ড. রশিদুল ইসলামের যৌন হয়রানির দ্রুত বিচার না হওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সকালে বিএনপির কমিটি ঘোষণা, দুপুরে বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ০৮:৪১ অপরাহ্ন

তিস্তা রক্ষার পদযাত্রায় মানুষের ঢল

ডেস্ক নিউজ / ৫২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের দ্বিতীয় দিন চলছে। তিস্তা পাড়ের ভুক্তভোগীদের দাবি, এবার তাদের বাঁচা-মরার লড়াই। পানির হিস্যা আর মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে দুর্ভাগ্যের অবসান শেষেই ঘরে ফিরবেন তারা।

এ পদযাত্রায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীসহ তিস্তাপাড়ের সর্বস্তরের মানুষ অংশ নিয়েছেন। আজ বিকেলে কর্মসূচির সমাপনী গণসমাবেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য দিবেন।

মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার পর এ কর্মসূচি শুরু হয়। উত্তরাঞ্চলের পাঁচ জেলায় ১১টি পয়েন্টে এ কর্মসূচি একসঙ্গে শুরু হয়েছে। গণপদযাত্রাটি লালমনিরহাট প্রান্তের তিস্তা ব্রিজ থেকে শুরু হয়ে রংপুরের কাউনিয়া বাজারে গিয়ে শেষ হবে।

এর আগে গতকাল সোমবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে তিস্তা পাড়ে ৪৮ ঘণ্টা লাগাতার অবস্থান, জনতার সমাবেশ ও পদযাত্রা কর্মসূচি। রংপুর ও লালমনিরহাট জেলার তিস্তা রেলওয়ে সেতু-সংলগ্ন পয়েন্টে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বন্ধুত্ব চাইলে ভারতকে ‘দাদাগিরি’ বন্ধ করে আগে তিস্তার পানি দিতে হবে।

তিনি বলেন, সীমান্তে গুলি করে হত্যা বন্ধ করেন। আর আমাদের সঙ্গে বড় দাদার মতো আচরণ বন্ধ করেন। আমরা আমাদের পায়ের ওপর দাঁড়াতে চাই। আমরা আমাদের হিস্যা বুঝে নিতে চাই। আমরা অবশ্যই ভারতকে বন্ধুত্বের সঙ্গে দেখতে চাই। যে বন্ধুত্ব হবে সম্মানের সঙ্গে আমাদের পাওনা বুঝিয়ে দেবার।

প্রথম দিনের মতো মঙ্গলবার সমাপনী দিনেও সকাল থেকেই ১১টি পয়েন্টে সমাবেশ, পদযাত্রা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা করছে ‘তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন কমিটি’। সেইসঙ্গে প্রতিবাদ হিসেবে দেশীয় সংগীত, নৃত্য।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচিতেও শিশু থেকে বৃদ্ধ, নারী কিংবা পুরুষ সবারই স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করেছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ