শিরোনাম
পার্বতীপুরে চাঁদা তোলাকে কেন্দ্র করে যুবদল-এনসিপির সংঘর্ষে ছয়জন আহত নিষিদ্ধ না করে নির্বাচন হলে জাতীয় পার্টি রূপে ফিরবে আ.লীগ: রাশেদ খাঁন সানফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজ সৈয়দপুরে জলবায়ু পরিবর্তন ও সচেতনতা বিষয়ক উপস্থিত বক্তৃতা প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত। এনসিপিতে চাঁদাবাজ, তেলবাজ ও সেলফিবাজ নেতাদের ঠাঁই হবে না: হাসনাত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরতে চায় বিএনপি-জামায়াত ‘ছাত্রলীগ কর্মী’ থেকে সরাসরি ছাত্রদলের সেক্রেটারি পদে, প্রতিবাদ জানিয়ে অব্যহতি নিলেন ৪ জন চাঁদা না পেয়ে মাছ লুট: উপজেলা বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে তদন্তে জেলা বিএনপি জুলাই পুনর্জাগরণ উপলক্ষে রংপুরে সহস্রাধিক নারী-পুরুষ ও শিশুকে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা দিয়েছে সেনাবাহিনী। গণঅধিকার পরিষদের রংপুর মহানগর শাখার আহব্বায়ক কমিটি গঠন: আহব্বায়ক সৈয়দ গাফফারুল ইসলাম, সদস্য সচিব মো.ইয়াছিন আলি সমন্বয়কদের চাঁদাবাজির খবরে বেদনায় নীল হয়ে গিয়েছি: মির্জা ফখরুল
সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫, ১১:০৬ অপরাহ্ন

রাবিতে ভর্তি হতে দেড় লাখ টাকায় চুক্তি, ভর্তি হতে গিয়ে ধরা পড়লেন রংপুরের যুবক

ডেস্ক রিপোর্ট / ৪৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে আসা এক শিক্ষার্থীকে জালিয়াতির অভিযোগে আটক করা হয়েছে। রোববার (২৭ জুলাই) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি হতে এলে বিভাগের সভাপতির স্বাক্ষর জালিয়াতির বিষয় ধরা পড়লে তাকে আটক করা হয়।

জানা যায়, স্বাক্ষর জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়লে ওই শিক্ষার্থীকে প্রক্টর কার্যালয়ে নেওয়া হয়। সেখানে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে পুলিশে সোপর্দ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আটক ওই শিক্ষার্থীর নাম মো. আব্দুল্লাহ আল ইমরান। তার বাড়ি রংপুর জেলায়।

আটক ইমরান জিজ্ঞাসাবাদে জালিয়াতির কথা স্বীকার করেছেন বলে জানা গেছে। তিনি জানান, রংপুরের ‘রাহী’ নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে দেড় লাখ টাকার বিনিময়ে তার ভর্তির চুক্তি হয়। তার এক বান্ধবীর জন্যও একই চক্রের সঙ্গে এক লাখ ৮০ হাজার টাকার চুক্তি হয়েছিল। ভর্তির পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী তাকে রিসিভ করার কথা থাকলেও তিনি আসেননি বলে জানান ইমরান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, দুই-তিন দিন আগে ফার্মেসি বিভাগে ভর্তির জন্য একজন এলে তার ফরমে সভাপতির স্বাক্ষর নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়। তখন বিভাগকে বলা হয়, এমন কেউ আবার এলে প্রক্টর অফিসকে জানাতে। ইমরান নামে এক শিক্ষার্থী এলে আমরা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করি। সে সব স্বীকার করেছে। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে ফার্মেসি বিভাগের সভাপতি ড. শাহনাজ পারভীন বলেন, ভর্তির জন্য ওই ছাত্র আসার পর তার কাগজপত্র দেখছিলাম। কিন্তু কাগজে আমার সীল ও স্বাক্ষর ঠিক ছিল না। ফলে সন্দেহ হলে তাকে প্রক্টর দপ্তরে পাঠিয়ে দেই।

এ বিষয়ে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালেক বলেন, অভিযুক্তকে থানায় নেওয়া হয়েছে। মামলার প্রক্রিয়া চলছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ