শিরোনাম
নিখোঁজ শিশু রাইসাকে হন্যে হয়ে খুঁজছে পরিবার বাবা বাঁচলেও শেষ রক্ষা হয়নি একমাত্র মেয়ের আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড আমার চোখের সামনেই মারা গেছে’ শিবির কর্মীকে ‘ছাত্রলীগ’ বলে পুলিশে সোপর্দ, ছাত্রদল-যুবদলের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ২০ মাইলস্টোন ট্রাজেডি; নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭ জন, মরদেহ হস্তান্তর ২০ জনের উত্তরার ঘটনায় হতাহতদের জন্য দেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া আজ রাত ৩ টায় এলো সিদ্ধান্ত; আজকের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত হাসপাতালে আহতদের দেখতে উপদেষ্টা নেতাদের ভিড়; চিকিৎসা-উদ্ধার ব্যাহত, সমালোচনা স্কুল থেকে ছেলে ফিরলেও এখনো ফেরেননি ছেলেকে আনতে যাওয়া মা ২০ শিক্ষার্থীর জীবন বাঁচানো সেই শিক্ষিকা মেহেরীন না ফেরার দেশে
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ১০:৫৭ পূর্বাহ্ন

একটু বলেন আমার মেয়ে কোথায় আছে

ডেস্ক রিপোর্ট / ২৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

রাজধানীর উত্তরায় বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় আহত ও নিহতদের উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হচ্ছে। প্রিয়জনদের খোঁজে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে ভিড় জমিয়েছেন অসংখ্য স্বজন।

সোমবার (২১ জুলাই) বিকেলে হাসপাতাল প্রাঙ্গণে বিরাজ করে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্য।

মাইলস্টোন স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আফিয়ার খোঁজে হাসপাতালে আসেন তার মা। কিন্তু জরুরি বিভাগে তার কোনো তথ্য না পেয়ে ভেঙে পড়েন তিনি। পরে মেডিকেলের কয়েকজন শিক্ষার্থী আফিয়ার ছবি দেখে জানান, তাকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে স্থানান্তর করা হয়েছে।

কান্নাজড়িত কণ্ঠে আফিয়ার মা বলেন, ‘আমার মেয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে। কোথাও খুঁজে পাচ্ছি না। একটু বলেন, আমার মেয়ে কোথায় আছে?

বিমান দুর্ঘটনার পর থেকেই মাইলস্টোন স্কুলের অসংখ্য শিক্ষার্থীর অভিভাবক ছুটে এসেছেন হাসপাতালে। কেউ সন্তানকে খুঁজে পেয়েছেন, কেউ এখনও আশার আলো খুঁজছেন। তাদের উপস্থিতিতে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে এক শোকাবহ পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

এর আগে দুপুর ১টা ৬ মিনিটে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান উত্তরার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভবনের ওপর বিধ্বস্ত হয়। এতে ভবনে আগুন ধরে যায় এবং বহু শিক্ষার্থী দগ্ধ হন।

দুর্ঘটনার পরপরই ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ, সেনাবাহিনী ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উদ্ধার অভিযানে অংশ নেয়। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ