আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা বাকি। রাত পোহালেই বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সকাল থেকে চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষায় বসছে সারাদেশের সাড়ে ১২ লাখের বেশি শিক্ষার্থী।
জানা যায় যে, দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের অধীনে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় এবার ১ লাখ ৭ হাজার ৭৬৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। এবার পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানো হলেও ১০ হাজার পরীক্ষার্থী কমেছে।
দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মীর সাজ্জাদ আলী জানান, এই শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ৬৬৪টি কলেজ থেকে ২১৩টি কেন্দ্রের মাধ্যমে ১ লাখ ৭ হাজার ৭৬৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেবে। এর মধ্যে ছাত্র ৫১ হাজার ৬০৪ জন এবং ছাত্রী ৫৬ হাজার ১৬৪ জন।
দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডের অধীনে রংপুর বিভাগের ৮টি জেলায় এইচএসসি পরীক্ষা গ্রহণের জন্য এবার পরীক্ষাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে ২১৩টি। গত বছর পরীক্ষাকেন্দ্র ছিল ২০৪টি। পরীক্ষার্থী কমলেও এবার পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা বেড়েছে ৯টি।
এদিন সকাল ১০টায় বাংলা প্রথম পত্রের মাধ্যমে শুরু হবে লিখিত পরীক্ষা। এই পরীক্ষা চলবে ১০ আগস্ট পর্যন্ত। এরপর শুরু হবে ব্যবহারিক পরীক্ষা।
পরীক্ষা সুষ্ঠু ও নকলমুক্ত রাখতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রশ্ন ফাঁসের গুজব ঠেকাতে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দেশের সব কোচিং সেন্টার ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। মঙ্গলবার (২৪ জুন) এ নির্দেশনা জারি করা হয়।
এবার পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো, নকল প্রতিরোধী পোস্টার টানানো এবং জনসমাগম নিয়ন্ত্রণের কথা বলা হয়েছে। প্রয়োজনে মাইক ব্যবহার করে সচেতনতা তৈরি করতে বলা হয়েছে।
পরীক্ষা সুষ্ঠু ও নকলমুক্ত রাখতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রশ্ন ফাঁসের গুজব ঠেকাতে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দেশের সব কোচিং সেন্টার ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। মঙ্গলবার (২৪ জুন) এ নির্দেশনা জারি করা হয়।
এবার পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো, নকল প্রতিরোধী পোস্টার টানানো এবং জনসমাগম নিয়ন্ত্রণের কথা বলা হয়েছে। প্রয়োজনে মাইক ব্যবহার করে সচেতনতা তৈরি করতে বলা হয়েছে।
কেন্দ্রগুলোতে কেবল এনালগ কাঁটাযুক্ত ঘড়ি ব্যবহার করা যাবে। বর্ষাকালীন বিদ্যুৎ বিভ্রাট এড়াতে বিদ্যুৎ অফিসকে আগেই সতর্ক করা হয়েছে।
স্বাস্থ্যবিধিও উপেক্ষিত নয়। পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশের সময় শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবার মাস্ক পরা এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার বাধ্যতামূলক।
গত বছরের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার সরকারের নজরদারি আরও কঠোর। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নজরদারি জোরদার করা হয়েছে।