শিরোনাম
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ফুল দিতে আসা সেই রিকশাচালক জুলাই হত্যা মামলায় কারাগারে কক্সবাজার সফরে এসে হটাৎ অসুস্থ উপদেষ্টা ফারুকী, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায় চাঁদা না পেয়ে প্রবাসীর কবজি কাটল কিশোরগ্যাং এর সন্ত্রাসীরা ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নিলে বিদেশে-অনলাইনে পড়ে থাকতে হবে: নাসিরুদ্দিন পাটওয়ারী জাতীয় দলে অভিষেকের আগেই কোচ হলেন আকবার নবাবগঞ্জে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা কাউনিয়ার হারাগাছ ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত  আমাদের আসন দিয়ে কেনা যাবে না, আমরা বিক্রি হতে আসিনি।’ কক্সবাজার যাওয়া এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার বগুড়ার গাবতলীতে জন্মাষ্টমী উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা
রবিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:১৭ পূর্বাহ্ন

কিছু হলেই আসিফ মাহমুদকে দায় দিয়ে দাও’: আসিফ মাহমুদ

ডেস্ক রিপোর্ট / ৪৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নগর ভবনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় বিএনপি বা শ্রমিক দলের কেউ জড়িত ছিলেন না বলে দাবি করেছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। নগরভবনে হামলাকারীদের সঙ্গে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠতা রয়েছে বলে অভিযোগ তার।

ইশরাকের এই অভিযোগের পর স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, কিছু হলেই তার ওপর দায় দিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৪ জুন) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আসিফ মাহমুদ লেখেন, ‘এর আগেও একবার আন্দোলনরত দুই গ্রুপ মারামারি করে মাথা ফাটাল, আজও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। দখলকৃত নগরভবনে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করেই দুই গ্রুপের সংঘর্ষ।’

ইশরাককে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, “এর আগেও নগর ভবনের দরজায় তালা লাগিয়ে সামনে দাঁড়িয়ে বলেছেন ‘আসিফ মাহমুদ সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে’।”

উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘কিছু হলেই আসিফ মাহমুদকে দায় দিয়ে দাও। নিজ দলের কতিপয় ব্যক্তি দ্বারা প্ররোচিত হয়ে আন্দোলনের ট্র্যাপে পরার দায়ও আসিফ মাহমুদকে দিয়ে দাও।’

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে নগর ভবনে ইশরাক হোসেন সমর্থিত শ্রমিক দলের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এক পক্ষ আরেক পক্ষের কাউকে পেলেই গণপিটুনি দেন। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের কয়েকজন আহত হন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক ইউনিয়নের এক পক্ষের সাধারণ সম্পাদক আরিফুজ্জামান প্রিন্স দলবল নিয়ে নগর ভবনে ঢোকার সময় শ্রমিক ইউনিয়নের আরেক পক্ষের সভাপতি আরিফ চৌধুরীর অনুসারীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে দুই পক্ষের কয়েকজন আহত হন।

যদিও ইশরাকের অভিযোগ, নগর ভবনে নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে নাগরিকসেবা ব্যাহত করে আন্দোলন ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে পরিকল্পিত হামলার করা হয়েছে। বিএনপির স্লোগান ব্যবহার করে হামলা চালিয়ে দলকে বিতর্কিত করার ষড়যন্ত্র হয়েছে বলে অভিযোগ তার।

গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, নগর ভবনে বহিরাগত ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের দিয়ে একটি নির্মম হামলা চালানো হয়েছে, যার লক্ষ্য ছিল আমাদের আন্দোলনের অগ্রভাগে থাকা পরিচিত নেতাকর্মীদের হত্যা করা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ