শিরোনাম
পুলিশের প্রিজন ভ্যানেই সিগারেট খেতে দেখা গেলো গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার অন্যতম আসামীকে! স্ত্রীকে মেরে ফেলে ৯৯৯- এ কল দিয়ে স্বামী বললেন ‘আমাকে নিয়ে যান’ ২ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক কাউনিয়ায় তিস্তা নদী ভাঙ্গনে বিলীন হচ্ছে বসতবাড়ি, প্রয়োজনের তুলনায় নেই জিও ব্যাগ রাজধানীর নিউ মার্কেটে সামুরাই, চাপাতিসহ বিভিন্ন ধারালো অস্ত্রের গুদামের সন্ধান নীলফামারীতে মাকে মারধরের দায়ে ছেলের কারাদণ্ড গাজীপুরে ট্রেন লাইনচ্যুত, উত্তরবঙ্গের সঙ্গে চলাচল বন্ধ হাসিনা বারোটা বাজিয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকার চব্বিশটা বাজায়ে দিসে : মির্জা আব্বাস সৈয়দপুরে ভুয়া ডিবি পরিচয়ে টাকা দাবির অভিযোগে দুইজন আটক রংপুরে রিকশা চালকদের মাঝে ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ (VBD) রংপুর জেলার ছাতা বিতরণ
রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৪১ পূর্বাহ্ন

মামলার বাদীকে কারাগারেই বিয়ে করলেন নোবেল, জানা গেল দেনমোহর কত

ডেস্ক রিপোর্ট / ৮৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

সংগীতশিল্পী মাঈনুল আহসান নোবেল যতটা না গানে আলোচিত, তার চেয়েও বেশি চর্চায় থেকেছেন বিভিন্ন বিতর্কে। জি বাংলার জনপ্রিয় মিউজিক শো ‘সারেগামাপা’ দিয়ে আলো ঝলমলে ক্যারিয়ারের সূচনা হলেও, পরবর্তী সময়ে গানের চেয়ে ব্যক্তিগত জীবনের বিতর্ক নিয়েই বেশি শিরোনামে এসেছেন এই গায়ক।

সাম্প্রতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু তিনি হয়েছেন ধর্ষণ মামলার কারণে। টাঙ্গাইলের এক নারীর অভিযোগে গত ২০ মে নোবেল গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন। সেই নারীই এবার আলোচনার নতুন মোড় এনে দিয়েছেন—কারাগারের ফটকে নোবেলের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে।

নোবেলের আইনজীবীর আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তার তাকে বিয়ের অনুমতি দেন। এরপর বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দুপুরে কারা ফটকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়। জানা গেছে, এই বিয়েতে দেনমোহর ধার্য করা হয়েছে ১০ লাখ টাকা। বিয়ের সাক্ষী হিসেবে দুপক্ষের ঘনিষ্ঠজনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নাজমা হোসেন, সাবিহা তারিন, খলিলুর রহমান ও সাদেক উল্লাহ ভূঁইয়া।

এটাই প্রথম নয়—নোবেলের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামে এক তরুণী ধর্ষণের অভিযোগ আনেন। এরপর ১৫ নভেম্বর তিনি সালসাবিল মাহমুদ নামের এক নারীকে বিয়ে করেন। কিন্তু সেই সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে শুরু হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাকযুদ্ধ, পারস্পরিক প্রতারণার অভিযোগ এবং শেষমেশ আনুষ্ঠানিকভাবে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে।

যদিও নোবেলের আইনজীবী দাবি করেন, ধর্ষণের অভিযোগ আনা নারীই আসলে তার স্ত্রী ছিলেন, তবে আদালতে সে সময় কোনো কাবিননামা উপস্থাপন করা সম্ভব হয়নি। বরং অভিযোগ ওঠে, সাত মাস ধরে ওই নারীকে জোরপূর্বক একটি বাসায় আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ