শিরোনাম
ডিআইজির কাছে রংপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের স্মারকলিপি গোবিন্দগঞ্জে সরকারি ১শ’১৯ বস্তা চালসহ বিএনপি নেতা সাবু গ্রেপ্তার রংপুরে শিশুদের ঝগড়া ঘিরে উত্তেজনা, বসতবাড়ি ভাঙচুর ও দুজনকে কুপিয়ে জখম চাঁদা না পেয়ে কাজে বাঁধা : চেয়ারম্যান-বিএনপি নেতার সঙ্গেও উচ্চবাচ্য বিএনপির ওয়ার্ড নেতার  খালেদা জিয়া ভালো আছেন, জাতির প্রয়োজনে নেতৃত্বও দেবেন: ডা. জাহিদ হিলিতে বিচার দাবীতে এলাকাবাসী মানববন্ধন,বিক্ষোভ  অনুষ্ঠিত  খালেদা জিয়ার ভাগনে তুহিনকে মুক্তি না দিলে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন সাইবার আইন কার্যকর: আসিফ নজরুল খালেদা জিয়া দেশে ফেরায় ‘আনন্দিত’ জিএম কাদের, বললেন প্রত্যাশার কথা ঈদুল আজহায় ১০ দিনের ছুটি ঘোষণা
বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ০৩:০৬ পূর্বাহ্ন

সামান্থা জারা নিভা জাবীনরা এনসিপির নয় বাংলাদেশের রত্ন

ডেস্ক নিউজ / ২১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫

শেখ হাসিনার পতনে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের সমন্বয়ে গঠিত রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নারী নেত্রী ড, তাসনিম জারা, সামান্থা শারমিন, মনিরা শারমিন, নাহিদা সারোয়ার নিভা ও তাজনুভা জাবীনকে নিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। যেখানে এই নারীদের কেবল এনসিপির নয় বরং আগামীর বাংলাদেশের রত্ন হিসেবে উল্লেখ্য করেছেন তিনি।

 

সোমবার দুপুরে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক। যেখানে জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া এই নারীদের প্রশংসা করেন তিনি। সেই সঙ্গে আশাবাদ ব্যক্ত করেন, এই নারীরা আগামীর বাংলাদেশ সংসদে নারীদের একচ্যুয়াল পার্টিসিপেশন হতে যাচ্ছেন।

সারজিসের পোস্টটি যুগান্তর পাঠকদের হুবহু তুলে ধরা হলো-

জুলাই অভ্যুত্থানের পর মাত্র কয়েক মাস হলো- আমি ড. তাসনিম জারা, সামান্থা শারমিন, মনিরা শারমিন, নাহিদা সারোয়ার নিভা ও তাজনুভা জাবীন আপুদেরকে চিনি। প্রথমে জাতীয় নাগরিক কমিটির মাধ্যমে। এরপর বর্তমানে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি’র মাধ্যমে।

 

সাময়িক এই পথচলায় বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত প্রদান করতে দেখেছি, সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশগ্রহণ করতে দেখেছি। সেই বিষয়গুলোতে তাদের কথাবার্তা, চিন্তাভাবনা, ব্যক্তিত্ব, ইন্টিগ্রিটি অবজার্ভ করে এইটুকু উপলব্ধি আমার হয়েছে যে- এই মানুষগুলো রাজনীতিতে শুধু এনসিপি’র রত্ন নয় বরং আগামীর বাংলাদেশের রত্ন।

অতীতে ‘কোটা’’ আর ‘সংরক্ষিত আসনের’ নামে পরিবারতন্ত্রের মধ্য থেকে ‘প্রাইজ পোস্টিং’ হিসেবে সংসদে যারা আমাদের প্রতিনিধিত্ব করত, তারা ছিল নারীদের প্রেজেন্টেশন।

কিন্তু এই জারা, সামান্থারা আগামীর বাংলাদেশ সংসদে নারীদের একচ্যুয়াল পার্টিসিপেশন হতে যাচ্ছে। এনসিপিতেও তারা নিজের যোগ্যতায় সেই জায়গা অর্জন করে নিয়েছে। সংসদেও তারা নিজের যোগ্যতায় সেই জায়গা অর্জন করে নিবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

তাই অতীতের রাজনীতির অপ্রত্যাশিত কালচারগুলোকে ধারণ করে আমরা যেন শুধুমাত্র বিরোধিতা করতে হবে বলে বিরোধিতা না করি, সমালোচনা করতে হবে বলে সমালোচনা না করি। বিশেষত, ব্যক্তিগত মানসিকতার প্রতিবন্ধকতাকে প্রায়োরিটি দিয়ে রাজনীতিতে যোগ্য নারীদের অংশগ্রহণে যেন প্রতিবন্ধক হয়ে না দাঁড়াই।

পোস্টের শেষ অংশে সারজিস লিখেন, আমাদের বোনেরা আমাদের শক্তি, বাংলাদেশের শক্তি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ