শিরোনাম
রাণীশংকৈলে নবাগত হাজিদের সংবর্ধনা গঙ্গাচড়ায় হামলার শিকার পরিবারগুলো আতঙ্কে, সরিয়ে নিচ্ছেন বাড়ির মালামাল জাতীয় নির্বাচনে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকবে ৬০ হাজার সেনাবাহিনীর সদস্য: প্রেস সচিব নির্বাচনের আগে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার, প্রশাসনেও হবে রদবদল চাঁদার টাকার ভাগ পেতেন অনেক এনসিপির বড় বড় নেতা : মাসুদ কামাল কুড়িগ্রামের নদীতে ভারত থেকে ভেসে এলো সাপে কাটা মরদেহ, সঙ্গে চিরকুট যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক এখন বনে গেছেন এনসিপি নেতা নীলফামারীতে ‘রূপসা এক্সপ্রেস’ ট্রেনে কাটা পড়ে এক নারীর মৃত্যু। অবশেষে এনসিপি ছাড়ার ঘোষণা দিলেন আলোচিত নীলা ইসরাফিল ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ প্রেসক্লাবের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন
সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫, ০৪:৫০ অপরাহ্ন

রাবিতে ভর্তি হতে দেড় লাখ টাকায় চুক্তি, ভর্তি হতে গিয়ে ধরা পড়লেন রংপুরের যুবক

ডেস্ক রিপোর্ট / ৩৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে আসা এক শিক্ষার্থীকে জালিয়াতির অভিযোগে আটক করা হয়েছে। রোববার (২৭ জুলাই) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি হতে এলে বিভাগের সভাপতির স্বাক্ষর জালিয়াতির বিষয় ধরা পড়লে তাকে আটক করা হয়।

জানা যায়, স্বাক্ষর জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়লে ওই শিক্ষার্থীকে প্রক্টর কার্যালয়ে নেওয়া হয়। সেখানে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে পুলিশে সোপর্দ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আটক ওই শিক্ষার্থীর নাম মো. আব্দুল্লাহ আল ইমরান। তার বাড়ি রংপুর জেলায়।

আটক ইমরান জিজ্ঞাসাবাদে জালিয়াতির কথা স্বীকার করেছেন বলে জানা গেছে। তিনি জানান, রংপুরের ‘রাহী’ নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে দেড় লাখ টাকার বিনিময়ে তার ভর্তির চুক্তি হয়। তার এক বান্ধবীর জন্যও একই চক্রের সঙ্গে এক লাখ ৮০ হাজার টাকার চুক্তি হয়েছিল। ভর্তির পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী তাকে রিসিভ করার কথা থাকলেও তিনি আসেননি বলে জানান ইমরান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, দুই-তিন দিন আগে ফার্মেসি বিভাগে ভর্তির জন্য একজন এলে তার ফরমে সভাপতির স্বাক্ষর নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়। তখন বিভাগকে বলা হয়, এমন কেউ আবার এলে প্রক্টর অফিসকে জানাতে। ইমরান নামে এক শিক্ষার্থী এলে আমরা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করি। সে সব স্বীকার করেছে। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে ফার্মেসি বিভাগের সভাপতি ড. শাহনাজ পারভীন বলেন, ভর্তির জন্য ওই ছাত্র আসার পর তার কাগজপত্র দেখছিলাম। কিন্তু কাগজে আমার সীল ও স্বাক্ষর ঠিক ছিল না। ফলে সন্দেহ হলে তাকে প্রক্টর দপ্তরে পাঠিয়ে দেই।

এ বিষয়ে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালেক বলেন, অভিযুক্তকে থানায় নেওয়া হয়েছে। মামলার প্রক্রিয়া চলছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ