মিয়ানমারে শক্তিশালী ভূমিকম্পে অন্তত ১৪৪ জন নিহত ও ৭৩২ জন আহত হয়েছেন। প্রতিবেশী থাইল্যান্ডে নিহত হয়েছেন অন্তত তিন জন। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে নির্মাণাধীন ৩০ তলা একটি ভবন ধসে গেছে। ভবনে কর্মরত ৭০ জন শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, মিয়ানমারে হতাহতের পরিসংখ্যান দিয়েছেন দেশটির জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লাইং। তিনি জানিয়েছেন, এ সংখ্যা আরো বাড়তে পারে।
নতুন সংখ্যাগুলো বিশ্লেষণ করে সেনা প্রধান বলেছেন, নাই পাই তাওয়ে ৯৬ জন, সাগাইংয়ে ১৮ জন এবং মান্দালয়ে ৩০ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে।
আহতদের মধ্যে, ১৩২ জন নাই পাই তাওয়ে এবং ৩০০ জন সাগাইংয়ে রয়েছেন, অন্যান্য অঞ্চলে এখনও সংখ্যা মূল্যায়ন করা হচ্ছে -সেনা সূত্রে জানা গেছে।
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পায়েতংতান সিনাওয়াত্রা ভূমিকম্পের কারণে রাজধানী ব্যাংককে জরুরি অবস্থা জারি করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএসের তথ্যমতে, স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৮ মার্চ) ১২টা ৫০ মিনিটে মিয়ানমারের মধ্যাঞ্চলীয় শহর মান্দালয়ের কাছে ৭ দশমিক ৭ তীব্রতার ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিলো। প্রায় ১১ মিনিট পর ৬ দশমিক ৪ মাত্রার ভূমিকম্প–পরবর্তী কম্পন অনুভূত হয়।
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পায়েতংতান সিনাওয়াত্রা ভূমিকম্পের কারণে রাজধানী ব্যাংককে জরুরি অবস্থা জারি করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএসের তথ্যমতে, স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৮ মার্চ) ১২টা ৫০ মিনিটে মিয়ানমারের মধ্যাঞ্চলীয় শহর মান্দালয়ের কাছে ৭ দশমিক ৭ তীব্রতার ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিলো। প্রায় ১১ মিনিট পর ৬ দশমিক ৪ মাত্রার ভূমিকম্প–পরবর্তী কম্পন অনুভূত হয়।
৭ দশমিক ৭ তীব্রতার ভূমিকম্পকে শক্তিশালী বলে ধরা হয়। এটার উৎপত্তিস্থল মাটির প্রায় ছয় মাইল গভীরে। কম গভীরতায় হওয়ায় কম্পন ভয়াবহভাবে অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পে অনেক বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। বিপুলসংখ্যক আহত মানুষ হাসপাতালে ভিড় জমিয়েছে।