শিরোনাম
লালমনিরহাটে মহানবীকে কটূক্তির অভিযোগে নরসুন্দর বাপ-ছেলেকে পুলিশে সোপর্দ মির্জা ফখরুলসহ চীন সফরে গেল বিএনপির প্রতিনিধি দল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস হয়নি, মার্কিন স্বীকারোক্তি রামপুরা গ্রিডে ত্রুটি, বিদ্যুৎবিহীন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা স্থানীয় সংবাদ সংগ্রহে বিশেষ অবদানের জন্য বে-সরকারি সংস্থা ইএসডিও পক্ষ থেকে সম্মাননা পেলেন সাংবাদিক মোবারক  বিএনপি ও আওয়ামী লীগ একটি গাছের দুটি ফল: ফয়জুল করীম হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট কুড়িগ্রামে রাস্তা পারাপারের সময় ট্রাক চাপায় পথচারীর মৃত্যু! প্রধানমন্ত্রীর ১০ বছর মেয়াদকাল নিয়ে বিএনপিসহ তিন দলের ভিন্নমত ভারতকে ধর্ষণ ও সন্ত্রাস কবলিত দেশ আখ্যা দিয়ে ভ্রমণ সতর্কতা জারি করল আমেরিকা
সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ০৯:০৯ পূর্বাহ্ন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে বয়সসীমা বাতিলের সিদ্ধান্ত

ডেস্ক রিপোর্ট / ৪১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

দেশের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে গণবিজ্ঞপ্তিতে আর বয়সসীমার শর্ত থাকছে না। এত দিন বয়সসীমার কারণে বহু প্রার্থী নিয়োগের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতেন। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রবিবার (২৫ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ‘বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা’ সংশোধন সংক্রান্ত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী-এখন থেকে শিক্ষক নিবন্ধন বিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীর বয়স গণনা করা হবে। গণবিজ্ঞপ্তির সময় কারও বয়সসীমা বিবেচনা করা হবে না। যারা নিবন্ধন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সনদ অর্জন করতে পারবেন, তারা সবাই গণবিজ্ঞপ্তিতেও আবেদন করতে পারবেন।

সভায় অংশ নেওয়া মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা বলেন, ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এনটিআরসিএর মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগে নিবন্ধন পরীক্ষা ও গণবিজ্ঞপ্তি-উভয় ক্ষেত্রে বয়সসীমা দেখা হয়।

তবে এটি গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ নিবন্ধন সনদ অর্জনের সময় যার বয়স ছিল, তিনি কেন সনদ অর্জনের পর বয়সসীমা অতিক্রম হওয়ায় গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করতে পারবেন না? তাহলে তার সনদ অর্জনের প্রয়োজনটা কী? বিষয়টি নিয়ে আলোচনার পর দেখা যায়, দুই ক্ষেত্রে বয়সসীমা দেখা অযৌক্তিক। সেজন্য শুধুমাত্র নিবন্ধন পরীক্ষায় আবেদনের সময় প্রার্থীর বয়স দেখা হবে। আর গণবিজ্ঞপ্তিতে বয়সসীমার কোনো বাধা থাকবে না।

বৈঠক সূত্রে জানা যায়, বিধিমালা সংশোধনের সুপারিশ করে তা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এরপর আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত নেওয়া হবে। দুই মন্ত্রণালয় থেকে ছাড় পাওয়ার পর বিধিমালাটি প্রকাশ করা হবে। তবে তার আগেই যদি কোনো গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়, তাহলে তা নতুন সংশোধিত বিধিমালার আওতায় পড়বে না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ