২০২২ সালে বিএনপির আয় হয়েছিল ৫ কোটি ৯২ লাখ ৪ হাজার ৬৩২ টাকা। ২০২৩ সালে দলটির আয় ছিল ১ কোটি ১০ লাখ ৮০ হাজার ১৫১ টাকা। ২০২৪ সালের অর্থবছরে দলটির আয় বেড়ে হয়েছে ১৫ কোটি ৬৫ লাখ ৯৪ হাজার ৮৪২ টাকা।
আগের বছরের তুলনায় আয় ও ব্যয় দুটোই বেড়েছে বিএনপির। ২০২৪ সালের অর্থবছরে বিএনপির আয় বেড়ে হয়েছে ১৫ কোটি ৬৫ লাখ ৯৪ হাজার ৮৪২ টাকা। ব্যয় হয়েছে ৪ কোটি ৮০ লাখ ৪ হাজার ৮২৩ টাকা। ২০২৩ সালের অর্থবছরে দলটির আয় ছিল ১ কোটি ১০ লাখ ৮০ হাজার ১৫১ টাকা। ব্যয় ছিল ৩ কোটি ৬৫ লাখ ২৩ হাজার ৯৭০ টাকা।
আজ রোববার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে এই অডিট প্রতিবেদন জমা দেয় বিএনপি। এসময় উপস্থিত ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
রিজভী জানান, জাতীয় নির্বাহী কমিটির চাঁদা, পুস্তক বিক্রি ও অনুদানে দলের এই পরিমাণ টাকা আয় হয়েছে।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন ফ্যাসিবাদের হতিয়ার হয়ে উঠেছিল। সেসব নিয়ে প্রতিবাদ জানালেই বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হত। বর্তমান নির্বাচন কমিশন দায়িত্বশীলভাবে ভোট করবে।’ অবাধ, সুষ্ঠু ও ইনক্লুসিভ নির্বাচন আয়জনে প্রয়োজনীয় কাজ ইসি করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
ফ্যাসিবাদের দোসরা বসে নেই উল্লেখ করে রিজভী আরও বলেন, ‘ভোটার যেন ভোট দিতে ভয় না পায়, সেই দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের।’