শিরোনাম
চিলমারীতে কিশোরকে নির্যাতন, গ্রেপ্তার ১ শান্তির পথে প্রধান বাধা নেতানিয়াহু সরকার: এরদোয়ান বাংলাদেশকে ৫০০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক সেনাবাহিনীর অভিযানে মাদক ও দেশীয় অস্ত্রসহ আটক হলেন বিএনপি নেতা নিজেরাই প্রশিক্ষণ দিয়ে বিনা খরচে কর্মী নেবে জাপান যুদ্ধে ইসরায়েলের দৈনিক ব্যয় ২০ কোটি ডলার, অর্থনৈতিক চাপে নেতানিয়াহু দেবীগঞ্জে আলোচিত বাদশা হত্যা মামলার প্রধান আসামি টাঙ্গাইল থেকে গ্রেফতার আ. লীগকে নিষিদ্ধ করিনি, নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কিনা সিদ্ধান্ত ইসির: বিবিসিকে প্রধান উপদেষ্টা হিলি স্থলবন্দরের পানামাপোর্টের শ্রমিকদের কর্ম বিরতি পালন হিলিতে বাংলাহিলি ড্রিমল্যান্ড স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত 
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ০৫:৪৯ অপরাহ্ন

প্রধান উপদেষ্টাকে জাতিসংঘ মহাসচিবের চিঠি, যা লেখা আছে

ডেস্ক নিউজ / ৫৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চলমান সংস্কার প্রচেষ্টার প্রতি তার দৃঢ় সমর্থন প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। সংস্কার প্রচেষ্টার প্রতি সমর্থন জানিয়ে ড. ইউনূসকে চিঠি দিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব।

আজ বুধবার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জাতিসংঘের মহাসচিবের চিঠি শেয়ার করা হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পাঠানো ওই চিঠিতে গুতেরেস জানান, রোহিঙ্গা সংকটের কারণে বাংলাদেশ ও এ অঞ্চলের ওপর পড়া প্রভাব এবং রাখাইনে ক্রমবর্ধমান মানবিক সংকট নিয়ে তিনি বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার উদ্বেগের সঙ্গে একমত।

চিঠিতে তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও স্বেচ্ছামূলক প্রত্যাবর্তনের জন্যে উপযোগী পরিবেশ তৈরি করাসহ মিয়ানমারের সংকটের একটি রাজনৈতিক সমাধানের উদ্দেশ্যে আঞ্চলিক অংশীদার, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট (আসিয়ান) ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে আমি আমার বিশেষ দূতের মাধ্যমে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ চালিয়ে যাব।’

জাতিসংঘ মহাসচিব আরো বলেন, তিনি জাতিসংঘের বাংলাদেশ ও মিয়ানমারভিত্তিক কর্মী দলকে নির্দেশনা দেওয়ার জন্য তার সিনিয়র কর্মকর্তাদের আহ্বান জানিয়েছেন, যেন তারা রাখাইন সম্প্রদায়ের জন্য মানবিক ও জীবিকার সহায়তা আরো বাড়াতে পারে।

তিনি আশ্বস্ত করেন যে জাতিসংঘ এই ইস্যুতে অগ্রাধিকারভিত্তিতে কাজ করবে, যার মধ্যে জরুরি ত্রাণ সমন্বয়কারী ও মিয়ানমারের আবাসিক ও মানবিক সমন্বয়কারীর মাধ্যমে রাখাইনসহ সারা মিয়ানমারে নিরাপদ, দ্রুত, টেকসই ও বাধাহীন মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর ব্যবস্থা নিশ্চিত করাও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

গুতেরেস আশা প্রকাশ করেন যে ‘রোহিঙ্গা মুসলিম ও মিয়ানমারের অন্যান্য সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের সম্মেলন বিশ্বব্যাপী নতুন করে মনোযোগ আকর্ষণ এবং রোহিঙ্গা ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের জন্য আরো বিস্তৃত সমাধান বের করতে সাহায্য করবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ