শিরোনাম
রংপুর অঞ্চলে র‌্যাব-১৩ এর পৃথক অভিযানে ২৪ কেজি গাঁজা ও ৯৭ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার, গ্রেফতার ৫ তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, গঙ্গাচড়ায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত পুলিশের পোশাকে হিন্দিভাষার কথোপকথন শুনতে পাই: চানখারপুল গণহত্যার সাক্ষীর জবানবন্দী গাইবান্ধায় বাকিতে সিঙ্গারা না দেওয়ায় গুলি, আহত ২ সীমান্তে পাক-ভারত সেনাবাহিনীর গোলাগুলি, ভারতীয় সেনা নিহত জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে পথচারী ও শিক্ষার্থীরা হার্ট অ্যাটাক করেছেন হিরো আলম স্ত্রীর সাথে অভিমান, বিষ পানে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু কিশোরগঞ্জে দৈনিক করতোয়ার ৫০ বছরপূর্তি উদযাপন কাউনিয়ার গাজীর হাট কারিগরি কলেজের অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ
বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:৩৮ অপরাহ্ন

পুলিশের পোশাকে হিন্দিভাষার কথোপকথন শুনতে পাই: চানখারপুল গণহত্যার সাক্ষীর জবানবন্দী

ডেস্ক রিপোর্ট / ৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫

চানখারপুল গণহত্যায় বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দিতে শহীদ ইয়াকুবের চাচা বলেন, ৫ আগস্ট সকালে চানখারপুল এলাকায় শত শত আন্দোলনকারী জড়ো হয়। তখন পোষাকধারী কিছু পুলিশ সদস্যকে হিন্দি ভাষায় নিজেদের মধ্যে কথাবার্তা বলতে শুনি। এসব পুলিশের গুলিতে আমার ভাতিজা ইয়াকুব মারা যায়। আমি শেখ হাসিনাসহ তার দোসর সবার ফাসি চাই।

বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে চানখারপুল গনহত্যায় মোট তিনজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। শহীদ ইয়াকুবের মা সাক্ষীতে বলেন, আমার ছেলে নিরপরাধ, তার ছেলে আন্দোলনেকে যাওয়ায় হাসিনার পুলিশ ইচ্ছাকৃত ভাবে হত্যা করেছে।

জবানবন্দিতে সন্তানহারা রহিমা আক্তার আরো বলেন, আমার ৩৫ বছরের ছেলে মো. ইয়াকুব নিউ মার্কেটে ডেলিভারিম্যানের কাজ করত। সে প্রায়ই ছাত্র আন্দোলনে যেত। গত বছর ৫ আগস্টও চানখারপুল এলাকার আন্দোলনে গিয়েছিল। ওইদিন সে সেখানে গুলিবিদ্ধ হয়। পেটের এক পাশ দিয়ে গুলি ঢুকে অপর পাশ দিয়ে ভুঁড়িসহ বের হয়ে যায়। প্রথমে আমাকে বলছিল না। সবাই সান্ত্বনা দিচ্ছিল। আমি সবাইকে বললাম, তোমরা কাঁদতেছ কেন? আমারে কাঁদতে দাও না কেন? একপর্যায়ে আমার ছেলের লাশ যখন খাটিয়ায় করে আনা হয়, তখন খাটিয়া বেয়ে অনেক রক্ত পড়ছিল।

আরো সাক্ষী দেন শহীদ ইস মামুলের ভাই মহিবুল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ