শিরোনাম
চিরিরবন্দর এনসিপির সমন্বয়ক কমিটিতে যুবলীগ নেতা ইসরায়েলকে জবাবদিহির আওতায় আনার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে কঠোর হুঁশিয়ারি ইয়েমেনি যোদ্ধাদের মেধাবী সেই ছাত্রের পাশে দাড়ালেন কালীগন্জের ইউএনও আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল; শরীয়তপুরের সেই ডিসিকে করা হলো ওএসডি; জানা গেছে নারীর পরিচয় দেশে করোনায় আরও দুজনের মৃত্যু! আন্দোলনের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট তাড়িয়েছি, চাঁদাবাজও তাড়াব : ফয়জুল করীম সম্ভাব্য তিন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি রংপুর শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের নিখোঁজ দুই কিশোরীকে উদ্ধারে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম প্রয়োজনে বিএনপি তিন হাজার আসনেও প্রার্থী দিতে পারবে: হেলেন জেরিন খান
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ০৬:১১ পূর্বাহ্ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ নিয়ে যা বললেন মির্জা ফখরুল

ডেস্ক নিভজ / ১০২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
Oplus_131072

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি বন্ধের বিরোধিতা করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ছাত্ররাজনীতি সুস্থ না হলে জাতীয় রাজনীতি সুস্থ হবে না।

আজ শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়েই মোকাবেলা করতে হয়।

ঢাবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধের একেবারে বিরোধিতা করি। হলে সিট দখল বন্ধ করতে হবে।

 

ফ্যাসিবাদী সরকারের মূল দায়িত্বে যারা ছিলেন, তারা দায়িত্বেই থেকে গেছেন জানিয়ে ফখরুল বলেন, পুরোপুরি ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থার পতনের পর বর্তমান সরকারের যে ল্যাকিং তা হলো সরকারে রাজনৈতিক মুখ নেই। নিঃসন্দেহে কিছু পলিটিক্যাল গ্যাপ তৈরি হতে পারে।

এর মধ্যে ফ্যাসিবাদী সরকারের মূল দায়িত্বে যারা ছিলেন, তারাও দায়িত্বেই থেকে গেছেন।

আনসারদের ঘটনা বিচ্ছিন্ন কিছু না, পরিকল্পিত ছিল বলে মনে করেন বিএনপির শীর্ষ এই নেতা। বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ঘটনাগুলো ঘটছে, সেগুলো বিচ্ছিন্নভাবে দেখতে চান না তিনি। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা পাশের দেশে বসে যে কথাগুলো বলছেন তা দেশে একটা অস্থিরতা তৈরি করছে।

এ সময় বর্তমান সরকারকে সহযোগিতার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, যতটুকু কাজ হচ্ছে তা ঠিক হচ্ছে। আমরা সরকারকে সহযোগিতা করি। মূল রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তাদের বসতে হবে। কথা বলতে হবে। মানুষ প্রতিষ্ঠানগুলো কেমন দেখতে চায় তা কথা বলে জানতে হবে।
রাজনীতিবিদদের সম্পৃক্ত করতে হবে। 

ফখরুল কথা বলেন নির্বাচন নিয়েও। তিনি বলেন, যৌক্তিক সময় বলতে যত দেরি হবে ততই সমাজ ও দেশের ক্ষতি হবে। রাজনৈতিক সরকারের কোনো বিকল্প নেই। গণহত্যার সহকারীদের রেখে কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না। ঘাড়ে ধাক্কা না দিলে দেশে কোনো পরিবর্তন হয় না। কারণ দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী হয়নি।

বর্তমান সংবিধানের অধীনে শপথ না নেওয়ার পক্ষেও মত দেন তিনি। বলেন, বিপ্লবী সরকার হলেও উচিত ছিল, এই সংবিধানের অধীনে শপথ না নেওয়া। যাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তারা অত্যন্ত জ্ঞানী। আশা করি, তারা ভালো করবে।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ