শিরোনাম
বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রত্যাশা জাপানের নতুন বোঝা বইতে রাজি নই, রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে স্থায়ী হতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের জনগণকে সামরিক প্রশিক্ষণের আওতায় আনা উচিত: শায়খ আহমাদুল্লাহ দুর্নীতির দায়ে উপদেষ্টা আসিফের ফাঁসি হওয়া উচিত : তারেক সাইরেনও বাজল না, ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রের আমরা একটি সন্ত্রাসী সরকারের কাছে জিম্মি বলে ইরানের কাছে ক্ষমা চাইলেন হলিউড তারকারা সংগ্রাম, সাহস ও নেতৃত্বের প্রতীক মোঃ মোজাহিদুল ইসলাম এখন আমাদের পালা, মার্কিন নৌবহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধ করে দেওয়া : খামেনির উপদেষ্টা ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্বেগ ইরানে মার্কিন হামলার পর আতঙ্কে নিউইয়র্ক, কড়া নিরাপত্তা জারি
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ০১:০৮ অপরাহ্ন

ঠাকুরগাঁওয়ে ১৩ নদ-নদী মানচিত্র থেকে মুছে গেছে

ডেস্ক নিউজ / ৫৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩ মার্চ, ২০২৫

একসময় লঞ্চ, ট্রলার চলাচলে মুখরিত ছিল যে নদী, আজ সেখানে ফসলের মাঠ। ঠাকুরগাঁওয়ের বুক চিরে বয়ে যাওয়া ভক্তি নদের এখন এমনই দশা। শুধু ভক্তি নয়, গত ৫০ বছরে জেলার অন্তত ১৩ নদ-নদী মানচিত্র থেকে মুছে গেছে।

সম্প্রতি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে জেলার নদ-নদীর তালিকা অনুসন্ধানে নামে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। তখনই ১৩টি নদীর অস্তিত্বের খোঁজ মেলে। ঠাকুরগাঁও পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৗশলী মো. গোলাম যাকারিয়া জানান, বর্তমানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের চিহ্নিত স্থানীয় নদীর সংখ্যা মাত্র ১৪ টি। এর সঙ্গে নতুন করে যুক্ত হলো আরও ১৩ টি। এসব নদীর তথ্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হবে। নতুন করে প্রকল্প পেলে নদীগুলো দখলমুক্ত ও খননের কাজ শুরু হবে।

পাউবো সূত্রে জানা যায়, হারানো নদ-নদীর মধ্যে রয়েছে রশিয়া, হাতুরি, জলই, পুনর্ভবা, মরা গোগরা, চাড়াল বান্দ, নহনা, আমান-ধামান, কাহালাই, বাগমারা, সারডুবি, মরাটাঙ্গন ও ভক্তি। সরেজমিনে দেখা যায়, বেশির ভাগ নদী শুকিয়ে গেছে। সেগুলো এখন ফসলের মাঠ। কোথাও কোথাও ক্ষীণ স্রোতধারা জানান দিচ্ছে একসময় এখানে নদী ছিল। স্থানীয়রা জানান, একসময় এসব নদীতে প্রচুর মাছ পাওয়া যেত।

সদর উপজেলার ভেলাজান এলাকার স্কুল শিক্ষক রফিকুল ইসলাম (৬৫) ভক্তি নদের তীরে দাঁড়িয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলেন, ছোটবেলায় বাবার মুখে শুনেছি, এই নদে (ভক্তি) বড় বড় লঞ্চ চলত। জেলেরা মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করত। এখন শুধু স্মৃতিচিহ্ন হয়ে আছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ