ম্যাচের আগে থেকেই উত্তেজনা ছিল তুঙ্গে। কারণ এটি ছিল দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে ‘পুরনো বনাম নতুন’ লড়াই—একদিকে রোনালদো, অন্যদিকে স্পেনের টিনএজ সেনসেশন লামিন ইয়ামাল।
তবে এই লড়াইটা জিতে নিলেন অভিজ্ঞ রোনালদো। দুইবার পিছিয়ে পড়েও সমতা ফেরানোর পর টাইব্রেকারে বাজিমাত করে রবের্তো মার্তিনেসের দল। এই জয়ে বড় অবদান রেখেছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। গোল করিয়েছেন, এরপর নিজেও করেছেন। ২-২ গোলে ড্র হওয়ার পর খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। সেখানে স্পেনকে হারিয়ে শিরোপা নিশ্চিত করে পর্তুগাল।
টাইব্রেকারে পর্তুগালের হয়ে গোল করেছেন গনসালো রামোস, ভিতিনিয়া, ব্রুনো ফার্নান্দেজ, নুনো মেন্দেজ ও রুবেন নেভেস। স্পেনের হয়ে প্রথম তিন শটে গোল করেন মিকেল মেরিনো, অ্যালেক্স বায়েনা ও ইসকো। আলভারো মোরাতার নেওয়া চতুর্থ শটটি ফিরিয়ে দেন পর্তুগাল গোলরক্ষক দিয়োগো কস্তা। এরপর নেভেস পঞ্চম শটে গোল করতেই নিশ্চিত হয়ে যায় পর্তুগালের জয়।
ম্যাচ শেষে রোনালদো আবেগ ধরে রাখতে পারেননি। ট্রফি জেতার পর তাকে কাঁদতে দেখা যায়। এ কান্নাও আনন্দেরই বটে।