খাদ্য ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, চাল শুধুমাত্র মানুষের খাদ্যের জন্য নয়; গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি এবং মাছও এটি খায়। এর বহুমুখী ব্যবহার থাকায় বাজারে চাহিদা থাকলে আমদানির সুযোগ তৈরি হয়। যারা চাল আনে, তারা মূলত বাজারে প্রফিটের সুযোগ দেখেই আনছে।
তিনি আরও বলেন, যারা লাইসেন্সবিহীনভাবে খাদ্যশস্য মজুদ রাখে বা লাইসেন্সের শর্ত ভঙ্গ করে, তাদের কতদিন এবং কত পরিমাণ চাল রাখতে পারবে তা লাইসেন্সে নির্দিষ্ট থাকে। কেউ অনিয়ম করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকার চাল তেতুলিয়ায় উদ্ধার হওয়ার বিষয়েও তিনি জানান, তখন খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু ছিল না, তাই এ বিষয়ে ইনকোয়ারি চলছে। তিনি নিশ্চিত করেছেন, কোনো অনিয়ম থাকলে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
বুধবার(২০ আগস্ট) সকালে দিনাজপুর সার্কিট হাউসে রংপুর বিভাগীয় কমিশনার, ৮ জেলার জেলা প্রশাসক, আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক ও ৮ জেলার জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকদের সঙ্গে চলমান খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি বিষয়ক মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর ও রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মোঃ শহিদুল ইসলাম, এনডিসি।