শিরোনাম
জয় বাংলা’ স্লোগান বাংলাদেশের, ভারতে চলবে না: শুভেন্দু অধিকারী বৈষম্যবিরোধীর সদস্য পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়লেন যুবক শাপলা বিলে নৌকা ডুবে দুই বন্ধুর মৃত্যু সেনাসদস্যের বিরুদ্ধে আ.লীগ কর্মীদের প্রশিক্ষণের অভিযোগ:প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি; আরেক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেপ্তার ইন্টারনেট একা একা বন্ধ হয়ে গেছে’ প্রদর্শনীতে হাসির খোরাক পলাশবাড়ী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন নির্মাণে অনিয়মের তদন্ত অনুষ্ঠিত ৩ আগষ্টের সমাবেশের জন্য ট্রেন ভাড়া করল ছাত্রদল বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে এইচএসসিতে প্রক্সি পরীক্ষা দেয়ার অভিযোগ ‎বিএনপির আহ্বায়ক কমিটিতে নিষিদ্ধ আ.লীগ সভাপতির নাম
শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:৪০ অপরাহ্ন

একটা প্রমাণ দেখান, চ্যালেঞ্জ ছুঁড়লেন সাদিক কায়েম

ডেস্ক রিপোর্ট / ১৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের ফেসবুক পোস্টের পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রকাশনা সম্পাদক আবু সাদিক কায়েম। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) গণমাধ্যমে কথা বলেন তিনি। সাদিক কায়েম বলেছেন, ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা হচ্ছে।

গণমাধ্যমে এক প্রতিক্রিয়ায় সাদিক কায়েম বলেন, ‘আমি আমার যতগুলো বক্তব্য রেখেছি, আপনারা যদি ৫ আগস্টের পর সেগুলো দেখেন; তাহলে দেখবেন আমি সব জায়গায়ই বলেছি—জুলাই বিপ্লবের যদি কোনো মাস্টারমাইন্ড থাকে, যদি কোনো নায়ক থাকে—তাহলে তারা হলেন আমাদের শহীদরা এবং আমাদের গাজীরা। তাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ পেয়েছি।’

তিনি বলেন, ‘এ জুলাই বিপ্লব ছিল আপামর জনতার স্বতঃস্ফূর্ত বিস্ফোরণ। এখানে সব মতের মানুষ নিজেদের ব্যক্তিগত মতভেদ ভুলে গিয়ে একটি কমন লক্ষ্য—ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য একত্রিত হয়েছি। যখন খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে যায়, সেই সময় সরকার গঠন এবং পরবর্তী সময়ে, আমি কখনও ‘‘সমন্বয়ক’’ পরিচয়ে কোথাও গিয়ে কোনো কিছু দখল বা আত্মসাৎ করেছি—এমন একটি সিঙ্গেল ডকুমেন্টও কেউ দেখাতে পারবে না।’

শিবির নেতা বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবে আমাদের মূল সারির যারা সমন্বয়ক ছিলেন, তারা যখন ১৯ জুলাই থেকে ২ আগস্ট পর্যন্ত অনুপস্থিত ছিলেন—তখন আমি কিছু কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলাম। সেই সত্য কিছু ঘটনা আমি মাঝেমধ্যে আমার আলাপে এনেছি। যখন ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট হয়, কারফিউ জারি হয়—তখন সব কিছু বিচ্ছিন্ন ছিল। সেই সময় নয় দফা ফরমেশন, আমাদের দ্বিতীয় সারির সমন্বয়কদের সঙ্গে যোগাযোগ, তাদের সেফ হাউজে রাখার ব্যবস্থা, পাশাপাশি সব মিডিয়া হাউজে নয় দফা পৌঁছে দেয়া; ১৯ জুলাই থেকে ১ আগস্ট পর্যন্ত প্রতিদিনের কর্মসূচি প্রণয়ন এবং দেশি-বিদেশি অসংখ্য অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা—এসব করেছি।’

সাদিক কায়েম বলেন, ‘আমি বলতে চাই- একটা প্রমাণ দেখাক। সাদিক কায়েম সমন্বয়ক পরিচয়ে এক বছরে কারও কাছ থেকে একটা পয়সা নিয়েছে। আমি চ্যালেঞ্জ করছি সেটা কেউ বলতে পারবে না। কিন্তু জুলাইকে পকেটবন্দী করা, এটা নিয়ে রাজনীতি করা, নিজেদের কোরামবাজি করা, এটা নিয়ে চাঁদাবাজি করা, যারা করছে তারা খুব খারাপ কাজ করছে। কিন্তু আমরা এসব জায়গায় নাই। আমরা শহীদদের আকঙ্ক্ষা, শহীদের স্পিরিট, সে আলোকে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চাই।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ