শিরোনাম
এবার ভারতের ১৫ শহরে পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় পাশে থাকবে চীন’ চার নেতা ও গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের সাংবিধানিক স্বীকৃতির প্রস্তাব ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধাবস্থার প্রেক্ষিতে, হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেবীগঞ্জে পূর্ব বিরোধের জেরে দোকানে হামলা, ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতাসহ আহত ৩ লাইভে গুলি করতে প্ররোচনার ঘটনায় বেরোবির প্রক্টর অফিসের কর্মকর্তা গ্রেপ্তার সারাদেশে তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে – আবহাওয়া অধিদফতর ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক, হয়েছেন ছাত্রদলেরও প্রচার সম্পাদক লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান হত্যা মামলা মাথায় নিয়ে দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ০৭:৩৮ অপরাহ্ন

আজ ২ কোটি ২৬ লাখ শিশু খাবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল

ডেস্ক নিউজ / ৩৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

আজ শনিবার (১৫ মার্চ) সারাদেশে একযোগে ২ কোটি ২২ লাখ শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল। ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই কেন্দ্রে ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সি শিশুরা এই ক্যাপসুল পাবে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রম গ্রহণ করে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু হয়। পরবর্তীকালে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো অব্যাহত রাখার ফলে বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবজনিত রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রায় নেই বললেই চলে।

ভিটামিন ‘এ’ শুধু অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে না। এর পাশাপাশি ৫ বছরের নিচে শিশুদের মৃত্যুর হারও প্রায় এক চতুর্থাংশ কমিয়ে আনে, যা সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-৪ (শিশু মৃত্যুর হার কমানো) অর্জনে খুবই সহায়ক ছিল। সব শিশু সঠিকভাবে মায়ের দুধ কিংবা সঠিক মাত্রায় ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে পারে না। ফলে অনূর্ধ্ব ৫ বছর বয়সের শিশুদের বিরাট অংশ ভিটামিন ‘এ’ ঘাটতিতে ভুগছে এবং ভিটামিন ‘এ’- এর অভাবজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, স্বল্প খরচে ও স্বল্প সময়ে এই ঘাটতি পূরণে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো প্রয়োজন। এরইমধ্যে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বছরে দুই বার শতকরা ৯৮ ভাগ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর ফলে ভিটামিন ‘এ’ অভাবজনিত অন্ধত্বের হার শতকরা ১ ভাগের নিচে কমে এসেছে এবং শিশু মৃত্যুর হারও কমেছে। এই সাফল্য ধরে রাখতে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে ৬-৫৯ মাস বয়সি সব শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো চলমান রাখতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ